Buying কিওয়ার্ড। লং টেইল কিওয়ার্ড

Buying কিওয়ার্ড র‍্যাংক করে টাকা ইনকাম। লং টেইল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ এই প্রশ্নগুলি যদি আপনার মনে থেকে থাকে তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন আমরা এখন আলোচনা করব Buying কিওয়ার্ড র‍্যাংক করে টাকা ইনকাম। লং টেইল কিওয়ার্ড নিয়ে।
Buying কিওয়ার্ড  র‍্যাংক করে টাকা ইনকাম

আপনি যদি সবকিছু ভালোভাবে জানতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
ই ওয়েবসাইটের কোন লেখা বা কোন কন্টেন কপি করে বা পরিবর্তন করে অন্য কোথাও প্রকাশ করবেন না এটি আইনত দন্ডনিয় অপরাধ। যদি এটি করার চেষ্ট করেন তাহলে আইনত বেবস্তা নেওয়া যেতে পারে। আইনঃ DMCA
ভূমিকা
এখন আমরা আলোচনা করব Buying কিওয়ার্ড র‍্যাংক করে টাকা ইনকাম। লং টেইল কিওয়ার্ড নিয়ে এবং আমরা আরো কিওয়ার্ড নিয়ে আলোচনা করব । এবং আমরা আরও এই পোষ্টের মাধ্যমে জানব যে গেস্ট ব্লগিং কি? সুবিধা অসুবিধা ও কিভাবে করবেন?

এবং আর্টিকেল রাইটারের স্টাটেজি, টপিক খোঁজা কিওয়ার্ড এনালাইসিস ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করব। আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ করেন তাহলে আপনি সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। এবং আপনার আর্টিকেলকে এসইও ফ্রেন্ডলি করতে পারবেন চলুন তাহলে বিস্তারিত দেখে নেয়া যাক

Buying কিওয়ার্ড কি?

Buying কিওয়ার্ড বলতে আমরা বুঝি এমন কোন কিছু যা সার্চ দিয়ে কোন প্রোডাক্ট কিংবা কোন সেবার সম্পর্কে জানতে চায় কিংবা কিনতে চাই এবং আপনি অবশ্যই সেসব কাস্টোমারদের কে টার্গেট করবেন যারা কোন পণ্য বা সেবা কিনতে বা নিতে চায়।

এবং আপনি এই সম্পর্কে একটি আর্টিকেল কিংবা পোস্ট লিখবেন এবং সে আর্টিকেল কিংবা পোষ্টের মাধ্যমে সেই পণ্য সেবাটি বিক্রয় করবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করবেন

এক কথায় বলতে গেলে কোন কাস্টমার কিংবা কোন গুগল ইউজার কোন প্রোডাক্ট বা পণ্যগুলি সম্পর্কে জানতে চাই এবং কেনাকাটা করতে চাই তাদের সেই প্রশ্নটিই হচ্ছে Buying কিওয়ার্ড। এমন ধরনের কিওয়ার্ড কে নির্দেশ করে যেগুলি ইতিমধ্যে কোন google ইউজার সেই নির্দিষ্ট পণ্য সম্পর্কে ভালো মন্তব্য করেছে এবং সে পণ্যটি অন্য কেউ কিনেছে এবং ব্যবহার করেছে এবং খুব দ্রুত সেই নির্দিষ্ট পণ্যটি পেতে চাই।

কিওয়ার্ড কিনার সুবিধা ( Benefits of Buying Keywords )

আপনি আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখার জন্য এবং আপনার ব্যবসার কোন পণ্য কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের সেবা অপটিমাইজ করার জন্য কিওয়ার্ড কেনা একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। আপনি Buying কিওয়ার্ড ব্যবহার করে অনেকগুলো সুবিধা পেতে পারেন সেগুলি নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো:

  • ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্যে বোঝা

কেনার উদ্দেশ্যে তৈরি কিওয়ার্ডগুলো ব্যবহারকারীদের কোন পণ্য সেবাটি সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে সাহায্য করে। এবং ব্যবহারকারীদের সচেতন করা এবং ভালোভাবে আর্টিকেল এর মাধ্যমে বোঝা এবং আরো কার্যকর ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশলগুলোর জন্য অনুমতি দেয়।

একটি উপাই হলো ডিজাইন করা কিওয়ার্ড ব্যবহার করা এবং থিমে কনটেন্ট আপলোড করা। যাতে করে কনটেন্টি আরো অর্থপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক হয় যাতে করে ব্যবহারকারীর চাহিদা পূরণ করা যায়।

  • পণ্যের দৃশ্যমানতা লাভ করুন ( Gain Product Visibility )

একটি কেসিও কৌশলে একটি Buying কিওয়ার্ড ব্যবহার করে অনলাইনে আরো ভালো ভাবে সবার প্রথমে আপনার কনটেন্ট গুলো দেখাতে পারে এই Buying কিওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার লিখিত পোস্টগুলো খুব সহজেই কাস্টমারদের কাছে পৌঁছে যায় এবং তাদের সামনে খুব সুন্দর ভাবে পরিবেশন করে তারপর কাস্টমার এটি কিনার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়।

  • কিভাবে Buying কিওয়ার্ড খুঁজে বের করবেন (Hoe to find Buying keywords )

গুরুত্বপূর্ণ এস ও ফ্রেন্ডলি সবথেকে ভালো Buying কিওয়ার্ড খুঁজে বের করার জন্য কয়েকটি বিষয় রয়েছে যেগুলি আপনাকে খুব ভালোভাবে জানতে হবে। এরপর আপনাকে দেখতে হবে আপনার মত কারা কাজ করছে এবং কি ওয়ার্ডগুলোতে খুব ভালোভাবে মনোযোগ দিতে হবে যাতে করে এই ইউজার কেনার উদ্দেশ্য থাকে

Buying কিওয়ার্ড র‍্যাংক করে টাকা ইনকাম

Buying কিওয়ার্ড র‍্যাংক করে টাকা ইনকাম করা খুবি সহজ অনেক মানুষ কোন কিছু যেমন পণ্য সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে চাই পণ্য সম্পর্কে সে গুগলে সার্চ দেয় এবং আপনি সেই পণ্য সম্পর্কে একটি পোস্ট তৈরি করে গুগলে আপলোড দিয়ে এসে পড়তে আপনার প্রোডাক্ট লিংকটি শেয়ার করে সেখান থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এখানে আপনি আপনার নিজের প্রোডাক্ট সেল করে অথবা affiliate মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। এ বিষয়টি ভালোভাবে বুঝার জন্য নিচে আরো একটি উদাহরণ দেয়া হলো


ধরুন যে কেউ একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ কিনতে চায় তখন সে ব্যক্তি সেই কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ সম্পর্কে জানতে অবশ্যই google এ সার্চ দিয়ে থাকে তখন সার্চ দেওয়ার পর অনেকগুলো রেজাল্ট শো করে সেখান থেকে সে একটা লিংকে ক্লিক করে সেই কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে।

তখন আপনি সেই বিষয়ে একটা পোস্ট লিখে যেমন ধরুন কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপে একটি পোস্ট লিখে সেখানে আপনার প্রোডাক্ট লিংক অথবা অ্যাফিলিয়েট লিংক সেখানে দিয়ে আপনি আপনার সেই কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ সেল করতে পারবেন এভাবে আপনি Buying কিওয়ার্ড ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন? এ ধরনের অনেক প্রোডাক্ট কিবা পণ্য আপনি সেল করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

কিওয়ার্ড কি

কি ওয়ার্ড হল এমন একটি বাক্যাংশ বা শব্দ যা লিখে মানুষ সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দেয় এবং সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে। মানুষ যে সম্পর্কে সার্চ ইঞ্জিনেস search দেয় তাদের ওই প্রশ্নটিকে আমরা কিওয়ার্ড বলে থাকি।
আবার কিওয়ার্ডের মধ্যে কয়েকটি ভাগ হয়েছে সেগুলো নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো

লং টেল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ

আমরা এখন আলোচনা করব লং টেল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ আপনি হয়তো ভেবে থাকবেন আসলে লং টেল কিওয়ার্ড কী? এবং আমরা আরো আলোচনা করব লং টেইল কিওয়ার্ডে কেন ব্যবহার করবেন কারা কারা এই লং টেলি ব্যবহার করবেন না এ সমস্ত বিষয় নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক লং টেইল কিওয়ার্ড আসলে কি?

লং টেইল কিওয়ার্ড আসলে কি এই বিষয়ে ভালোভাবে জানার জন্য একটি উদাহরণ দেখে নেওয়া যাক। যেমন ধরুন আপনি গুগলে বা যেকোন সার্চ ইঞ্জিনে কোন একটা বিষয়ে লিখে সার্চ দিলেন যেমন ধরুন Buying কিওয়ার্ড র‍্যাংক করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। তাহলে এটি হচ্ছে লং টেইল কিওয়ার্ড। যখন কেউ অনেকগুলো শব্দ লিখে একসঙ্গে সার্চ দেয় তখন আমরা সেটিকে লং টেইল কিওয়ার্ড বলে থাকি

শর্ট কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ

কেউ যদি সার্চ ইঞ্জিনে দুইটি শব্দ কিংবা তিনটি শব্দ লিখে কোন সার্চ দেয় সেটিকে আমরা বলি শর্ট কিওয়ার্ড। যেমন ধরুন কোন ব্যক্তি এসইও কি? এ বিষয়ে লিখে সার্চ দিল তাহলে এটি হচ্ছে শর্ট কিওয়ার্ড। এবং কোন ব্যক্তি যদি এভাবে লিখে সার্চ দেয় যে এসইও কি? এসইও করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে এটি হচ্ছে লং টেইল কিওয়ার্ড।

লং টেইল কিওয়ার্ড শট কিওয়ার্ড এর ব্যবহার

আপনি যদি নতুন ব্লগার হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি আপনার পোস্টকে google এ রান করাতে চান তাহলে আপনাকে লং টেইল কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। কারণ শর্ট কিওয়ার্ড লিখে গুগলে রান করা খুবই কষ্টকর কারণ শর্ট কি ওয়ার্ড নিয়ে সকলেই লেখালেখি করে।

তাই আপনার google রেংক এ আসা খুবই কষ্টকর। এবং লং টেইল কিওয়ার্ড তাই খুবই কমই ব্যবহার করে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রথমে লং টেইল কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজেই google রেংক এ আসতে পারবেন।

এবং এরপরে যদি আপনার সকল পোস্ট সার্চ ইঞ্জিনের আসে এবং সবার প্রথমে দেখায় এরপর থেকে আপনি শর্ট কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনি খুব ভালো ফল পাবেন। আপনি যদি উপরে ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই বুঝে গেছেন লং টেইল কিওয়ার্ড আসলে কি এবং কিওয়ার্ডের বিশ্লেষণ।

আর্টিকেল রাইটার স্ট্যাটেজি অথবা টপিক খোঁজা

প্রথমে ধরুন যে আপনি কোন কিছুই জানেন না কোন বিষয় আর্টিকেল লিখবেন এবং সেই কিওয়ারটি কোথায় পাবেন আপনি সবকিছুতেই নতুন। তাহলে আপনাকে প্রথমে যেটা করতে হবে প্রথমে আপনাকে যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনে কোন একটা ওয়ার্ড লিখতে হবে
এরপর আপনি যে সার্চ ইঞ্চিনে একটা ওয়ার্ড লিখবেন সেখানেই দেখবেন অনেকগুলো রেজাল্ট শো করেছে তখন আপনি সে সব বিষয় নিয়ে আর্টিকেল লিখতে পারেন।

আপনি যে সম্পর্কে লিখতে চান না কেন প্রথমে আপনাকে যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে সেই সম্পর্কে লিখে সার্চ ইঞ্জিনিয়ার যেতে হবে তারপর অনেক কিউট আপনার সামনে চলে আসবে আপনি সেই কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে সুন্দর একটি আর্টিকেল তৈরি করতে পারেন। আমরা এতক্ষন জানলাম কিভাবে টপিক খুঁজে বের করে লিখব।

কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিসি

মনে করেন কোন বিষয় নিয়ে আপনি আর্টিকেল লিখতে চান যেমন ধরুন কিভাবে মোটা হওয়া যায়। আপনি এই বিষয়ে যদি আর্টিকেল লিখতে চান তাহলে আপনি কি জানতে হবে যে কতবার ফোকাস কিওয়ার্ড দেওয়া যাবে কতবার টি ব্যবহার করতে হবে। এ বিষয়ে আমরা আরো বিস্তারিত জানব এখন

মনে করুন যে কিভাবে কিভাবে মোটা হওয়া চাই এ বিষয় নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখবেন তখন আপনি এই বিষয় নিয়ে গুগলে সার্চ দিবেন তারপর আপনার সামনে অনেকগুলো পোস্ট চলে আসবে। এবং আপনি যদি মনে করেন তাদের মত আপনার পোস্টটি ও সবার উপরে শো করবে এজন্য আপনাকে লক্ষ্য করতে হবে

যে তারা কিভাবে তাদের পোস্টটি লিখেছেন সেগুলি দেখে তাদের থেকে ভালোভাবে আপনার পোস্টটি তৈরি করতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজেই গুগল সার্চ ব্যাংকের চলে আসতে পারবেন। এবং কেউ যদি এ বিষয়ে সার্চ করে তাহলে আপনাকে সবার প্রথমে দেখাবে।

এবং তারপরে আপনি যে বিষয়ে পোস্ট লিখবেন সে বিষয়ে google এ সার্চ ইঞ্জিনিয়ার সেই কিওয়ার্ড লিখবেন তারপর আপনার সামনে অনেকগুলো রেজাল্ট দেখাবে আপনি সেই বিষয়গুলোকে আপনার পোস্টে ফোকাস্ট কিউআর্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। আপনি সেই লং টেইল কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে আপনার লিখিত পোস্ট খুব সহজে google রেংক করবে।

গেস্ট ব্লগিং কি?

গেস্ট ব্লকিং হল যে অন্যের ব্লগ সাইটে পোস্ট লিখে তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা। চলুন একটি সহজ উদাহরণের মাধ্যমে আরো ভালোভাবে বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক

ধরুন আপনি ইভিভিটিভি আইডিতে একটি পোস্ট লিখে জমা দিলেন এবং আপনার সেই পোস্টটি প্রকাশ হওয়ার পর ইভিভিটিভি আইটি আপনাকে বেতন দিবে এটাই হচ্ছে গেস্ট ব্লগিং।

গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধা

গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধা হল আপনি অন্যের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি সেই পোস্ট পাবলিশ করার পর তারা কত টাকা ইনকাম করছে এবং কত টাকা লস করতেছে সেটি আপনার জানার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি তাদেরকে যেকোনো একটি বিষয় আর্টিকেল লিখে জমা দিয়ে তাদের থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি অর্থ পাবেন। যেটা কিছুটা চাকরির মত।

গেস্ট ব্লগের অসুবিধা

ধরুন আপনি কোন ওয়েবসাইটে গেস্ট ব্লগিং হিসেবে কাজ করছেন। এবং আপনি নিয়মিত পোস্ট লিখে তাদেরকে জমা দিচ্ছেন এবং আপনি নির্দিষ্ট একটি অর্থ পাচ্ছেন। তারপরে আপনি যাদেরকে এটি লিখে দিবেন তারা আপনার সে আর্টিকেলটির মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করছে সেটা হতে পারে লাইফ।

টাইম এই যে আপনার একটি আর্টিকেলটির মাধ্যমে তারা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে এবং আপনি সেই আর্টিকেলটি লিখে দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণের একটি অর্থ পেয়েছেন তাহলে আপনার এদিকে লস হচ্ছে। আপনার যদি নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে আপনি সেই পোস্টটি আপনার ওয়েবসাইটে লিখে প্রকাশ করেন অনেক টাকা ইনকাম করতে পারতেন।

শেষ কথা

Buying কিওয়ার্ড রাগ করে টাকা ইনকাম করা , লং টেইল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ , আর্টিকেল রাইটারের স্ট্যাটেজি , ট্রপিক খোঁজা , কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিস , গেস্ট ব্লকিং কি সুবিধা অসুবিধা ও কিভাবে করবেন , ইত্যাদি সম্পর্কে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আলোচনা করা হয়েছে।

আপনি যদি উপরের সবকিছু ভালো করে থাকেন তাহলে আপনি এই সমস্ত বিষয়ে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। আপনার যদি আমাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি শেয়ার করবেন যাতে করে আপনার বন্ধুরাও এই পোস্টটি দেখে উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url