বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ - বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা ১০০% মার্ক নিশ্চিত

আপনি কি বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ বা বৈশাখী মেলার অনুচ্ছেদ রচনা খুঁজছেন? আপনি যদি বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ বা বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা সম্পর্কে খুজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা হতে পারে এটাই স্বাভাবিক বিষয় কারণ এটি বাংলাদেশের খুবই আনন্দের দিন।
বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ
আপনি এ নিবন্ধন টির মাধ্যমে বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ বা বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনি যদি পরীক্ষায় ১০০% মার্ক নিশ্চিত করতে চান তাহলে আপনি এই নিবন্ধনটি সম্পূর্ণ পড়ুন। রচনাটি সকল শ্রেণীর জন্যা।
ইভিভিটিভি

ভূমিকাঃ এই নিবন্ধন/আর্টিকেল/পোষ্টে যা জানতে পারবেন

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ এ বিষয়ে বিভিন্ন স্কুল কিংবা কলেজে প্রতিযোগিতা হতে পারে। কিংবা পরীক্ষায় এই বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনাটি আসতে পারে। তাই এই বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ টির সকল শ্রেণীর জন্য উপযুক্ত। এই অস্থির মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে সকল শ্রেণীর বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ্ এবং স্বাস্থ্য থেকে অষ্টম পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য

এক্সট্রা ভাবে শর্টকাট ভাবে একটি বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা করা হয়েছে। আমি যদি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে সর্বোচ্চ মার্ক নিশ্চিত করতে চান তাহলে এই নিবন্ধনটি ভালোভাবে পড়ুন। চলুন তাহলে বেশি দেরি না করে শুরু করা যাক আসল বিষয়টি।

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ ভূমিকা

”হে নতুন এসো তুমি সম্পূর্ণ
গগন পূর্ণ করি পুঞ্জে পুঞ্জে রূপে।”

ঋতু পরিক্রমা একটি পর একটি ঋতু বাঙালির জীবন বৈচিত্র্য কে রাঙিয়ে দিয়ে অজানা পথে হারিয়ে যায়
ঠিক তেমনি করে মাসগুলোও তার ধারাবাহিক তাকে রক্ষা করে চৈত্রের দ্বারপ্রান্তে হাজির হয় এক সময় অবসান ঘটে তার ও পুরাতন বছরের জীর্ণ ক্লান্ত রাতের অন্তিম প্রহার হলো ঘোষিত টিমের রাত ভেদ করে পূর্ব দিগন্তে অতীত হলো নতুন দিনের জ্যোতিময় সূর্য

প্রকৃতির নিসর্গ মঞ্চে ধ্বনিত হল নবজীবনে সংগীত আঁকা সজল অপরূপ সাজে পত্রে তার পুলক শিহরণ গাছে গাছে তার আনন্দ উচ্ছ্বাস পাখির কন্ঠে কন্ঠে নবাব প্রভাতের বন্দনা ও গীত দিকে দিকে মর্ত্য ও মানুষের বর্ষবর্ণের উৎসব আয়োজন অভিনন্দন আনন্দে ধ্বনিত হয় নতুন অভিষেক।

নববর্ষের বৈশিষ্ট্য

পহেলা বাঙালি জাতির জীবনে একটি গৌরব উজ্জ্বল দিন । এটি বাংলা সনের প্রথম দিন ্ স্বাধীন দেশেও তিনটির মর্যাদা সংস্কৃত হয়েছে। দিনটি আমাদের জাতিসংখ্যা সম্পৃক্ত হয়ে গেছে এবং সংস্কৃতির অঙ্গ হিসেবে গৃহীত হয়েছে। বাংলা সং শেষ হয়ে চৈত্র মাসের বিদায়ের মাধ্যমে। বৈশাখ এসে বছরের যাত্রা শুরু করে।

নববর্ষের আগমন যে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ, তার মধ্যে যে তাৎপর্যপূর্ণ আছে এবং তা যে একটা ব্যাপক পরিবর্তনের সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে তা তার সোচার আগমন থেকে অনুধাবন করা যায়। মানুষ বিগত বছরের যাবতীয় হীনতা, দীনতাকে ঝেড়ে ফেলে নব উদ্যমি পহেলা বৈশাখ কে বরণ করে নেয়। নবজীবনের ন্যায় সকলের মাঝে অকৃত্রিম আনন্দ অনুভবের জন্ম হয়। তখন সীমাহীন সূর্যকে আশ্রয় করে মনে হয়-

” বন্ধু হও শত্রু হও, যেখানে যেই কেউ রও,
ক্ষমা করো আজিকের মত
পুরাতন বছরের সঙ্গে
পুরাতন অপরাধ যত।”

নববর্ষের প্রথম প্রহর

পুরাতন বৎসর গ্লানিময় রাত অবসান হতে না হতেই শুক্র-সুন্দর পোশাক পড়ে সমস্ত বাঙালি প্রাণ রাস্তায় নেমে আসে। দলে দলে তারা নব সেকে বরণ করতে মঙ্গল শোভাযাত্রায় যোগদান করতে রমণীর ছুটে আসে আরো খুশির ফোয়ারা সাজিয়ে রওনা বটমূল ও যেন সবাইকে আহবান করতে থাকে। আর নতুন বর্ষকে বরণ করে নিতে ছায়ানোর শিল্প গুষ্টি তখন গাইতে থাকে--

” এসো এসো হে বৈশাখ।
তাপসনিশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়িয়ে.
বছরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক।
যাক পুরাতন স্মৃতি, যাক ভুলে যাওয়া গীতি;
অশ্রুবাষ্প সুর্দূেরে মিলাক।”

এভাবে চলতে থাকে নানা অনুষ্ঠান। পান্তা আর েইংলিশের সান্নিধ্যি পেতে ব্যাকুল হয়ে উঠে সবাই। চারদিকে নানান ধরনের মেলা বসে। যেখানে বাঙালি সব পসরা সাজিয়ে বসে অনেক -দোকানিরা। পুরুষেরা পায়জামা পাঞ্জাবি আর মেয়েরা লাল পারে সাদা শাড়ি পড়ে আনন্দচিত্তে দিয়ে ঘুরে বেড়ায়্‌। ধীরে ধীরে প্রভাত দীর্ঘ হতে থাকে। মানুষেরাও আর ও ব্যস্ততার সুরে বা উৎসব আমি যে জেগে উঠে।

নববর্ষের বাঙালির উৎসব অনুষ্ঠান

নববর্ষ উদযাপনের বিষয়টি সঙ্গে নানা রকম উৎসব অনুষ্ঠানের সম্পর্ক অন্তত নিবিড়। আর এসব ওসব অনুষ্ঠানের ঐতিহগত দিকটিও বেশ সমৃদ্ধ। ব্যবসায়ীরা বছরে প্রথম দিনে হালখাতার অনুষ্ঠান করতেন। পৃষ্ঠপোষক আর খর্দর গ্রহণ এসে সেদিন তাদের মহাজনের কাছে ভিড় জমতো। বকেয়া পরিষদ করে হিসাব হলে এনে নতুন খাতার যাত্রা শুরু হতো্।

সেজন্য প্রকাশ করা হতো মিষ্টিমুখ করিয়ে্‌। পারিপার্শিক সম্প্রতি প্রকাশের সুযোগ এসব অনুষ্ঠান না থাকলেও মূল্যবোধের পরিবর্তনের এখন আর ব্যাপকভাবে হালখাতা অনুষ্ঠান দেখা যায় না। তবে তার এখন মোষ ফলে গ্রামগঞ্জে অস্তিত্ব রক্ষা করে আছে্। সংগীত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নববর্ষকে বরণ করে নেওয়া স্মৃতি দেশজুড়ে প্রচলিত আছে্‌।

এই সময় বিভিন্ন জাতীয় চেতনামূলক বিষয় নিয়ে আলোচনার ব্যবস্থা করা হয়। অনেক সংগঠন শিশুদের জন্য চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় ব্যবস্থা করে। অনেক প্রতিষ্ঠান নববর্ষ উপলক্ষে বইমেলার আয়োজন করে। তবে নববর্ষের প্রথম দিনে আয়োজিত মেলা সবচেয়ে আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হয়।

বৈশাখী মেলা

নববর্ষের মেলা এদেশের বহু প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত। নববর্ষ উপলক্ষে গ্রামগঞ্জে ও শহরের বৈশাখী মেলা বসে। নানা ধরনের জিনিস বিশেষত কুটির শিল্পচাত সামগ্রী প্রচুর পরিমাণ ঘটে এসব মেলায়। দেশীয় খাবার দাবার ছোটদের মন ভরানো পণ্য সেই সঙ্গে বিনোদনের উপকরণ মেলাকে আকর্ষণীয় করে তোলে। আনন্দ কোলাহলের মুখরিত হয় মেলা।

শহরের পরিকল্পিত হয়ে বৈশাখী মেলার আয়োজন করা হয়। বিক্রয়ের জন্য বিশেষ মেলার আয়োজন করা হয়। মেলায় আসা, সদল বলে ঘোরাফেরা দেখা, বিভিন্ন পণ্যের সঙ্গে পরিচিত হওয়া, প্রয়োজনীয় টুকিটাকি জিনিসপত্র কেনাকাটা করা, দেশীয় খাবার খাওয়া, ছোট ছেলেদের হাতে তাদের শখের জিনিস তুলে দেওয়া এই সবই হয়ে থাকে বৈশাখী মেলায়, প্রাণে প্রাণে তোলা সঞ্চারিত হওয়া বৈশাখী ধীরে ধীরে আমাদের জাতিসত্তাকে আরো সম্পৃক্ত করে চলছে।

উপসংহার

বাঙালি জাতির সূর্য ও সমৃদ্ধির একটি বিশেষ স্থানচরে আছে নববর্ষ। আর এই নববর্ষের আসে সীমাহীন আনন্দের পসরা নিয়ে। এই উৎসবের সঙ্গে যোগ পরিবর্তনের ২৭ স্পষ্ট। নববর্ষ আমরা ফিরে তাই আমাদের এইতো গৌরব। আবার যেন বর্ষারওম্ভের উৎসবে খুঁজে পাই মনুষ্যত্বের শক্তি অনুভব করার মহত্ব। আজ নববর্ষের উৎসব সত্যের গৌরবে, প্রেমের গৌরবে কঠিন বীর্য, মুহূর্তের গৌরবে উদ্ভাসিত হয়ে উঠুক। আর প্রতিটা প্রাণে ধবনীত হোক-

” বাধা বিঘ্ন দূরে ঠেলে
এলে তুমি ওহে প্রান্থ নব প্রভাতে
এক মনে এক প্রাণে
করো কর্ম প্রানপনে
বোঝা ভীষণ বলে অধিবৃষ্ঠের সঙ্গে।”

বৈশাখী মেলা রচনা (ষষ্ঠ শ্রেণি, সপ্তম শ্রেণি , অষ্টম শ্রেণি)

ভূমিকা

দৈনন্দিন জীবনের সংকীর্ণ কোনটি থেকে মিলনের বৃহত্তর ক্ষেত্র উত্তীর্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে যার নাম প্রথমে মনে আসে তা হল মেলা। মেলা বাংলাদেশের ঐতিহ্যের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কযুক্ত। বাঙালি উৎসব ও আমপ্রিয়। বাঙালির জীবনে তাই সৃষ্টি হয়েছে এমন প্রবাদের, “বারো মাসে তেরো পর্বণ।” বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য বর্মন গুরুর একটি হলো বাংলা নববর্ষ। বাংলা সনের প্রথম দিনটি অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ হল বাঙালির জীবনে এক বিশেষ দিন। আর নববর্ষের কথা বললেই বৈশাখী মেলা কথা চলে আসে।

বৈশাখী মেলা কি

বাংলা নববর্ষের দিনটি হল পহেলা বৈশাখ। নববর্ষের সূচনা দিন বা পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে যে মেলা বসে সেটি পহেলা বৈশাখ। বাংলাদেশের তিনটি সরকারি ছুটির দিন। নববর্ষের শুভ সূচনা কে কেন্দ্র করে এই মেলার আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশের সর্বত্র এ মেলা বসে। নতুন বছরকে স্বাগত জানার জন্যই এই মেলা আয়োজন। বৈশাখী মেলা মূলত পহেলা বৈশাখের প্রথম দিনেই আসে বসে এবং সারাদিন শেষে মেলা শেষ হয়ে যায়। তবে দেশের কোথাও কোথাও তিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত বৈশাখী মেলা চলে।

বৈশাখী মেলার বৈশিষ্ট্য

বৈশাখী মেলা বাঙালির প্রাণের উৎসব। বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহে জড়িয়ে আছে এই মেলার সঙ্গে। বৈশাখী মেলায় যেসব জিনিস পাওয়া যায় তার সঙ্গে বাংলা প্রাচীন ঐতিহ্য জড়িত। নানা ধরনের জিনিস, বিশেষ করে কুটির শিল্প যাত জিনিসপত্রের প্রচুর আমদানি হয়। শহরের মেলায় অবশ্যই এসব জিনিসের পাশাপাশি কলকারখানা নানার বস্তু সামগ্রী বিক্রয় হয়ে থাকে।

দেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার দাবার যেমন মরি-মুরি চিনি বা গুড় দিয়ে তৈরি সাজের ঘোড়া হাতে ফুল ইত্যাদি এই মেলায় বিশেষ আকর্ষণ। ঝামেলায় পাওয়া যায় বাস ও বেতের তৈরি নানান সৌখিন জিনিসপত্র, নকশি কাঁথা, পাখা, মাটির হাড়ি পাতিল, গুলা চালা নানান ধরনের খেলা প্রভৃতি। এই মেলায় প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি প্রচুর সৌখিন জিনিস পাওয়া যায়।

রাস্তার দু'ধারে বা খোলা মাঠে সারি সারি বসে মাটির প্লাস্টিক ও কাঠের তৈরি নানান সামগ্রিক দোকান। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য মেলায় বিশেষ আয়োজন থাকে। যেমনঃ নগরদোলা পুতুল আজ ম্যাজিক ইত্যাদি। বৈশাখী মেলায় উল্লেখযোগ্য একটি রেওয়াজ আছে পান্তাইলিশ। নতুন বছরের নতুন পোশাক পড়ে মানুষ পুরাতন কে বিদায় ও নতুন কে বরণ করে নিতে মিলিত হয় বৈশাখী মেলায়। বৈশাখী মেলা চোরায়ত্ব কৃষি প্রধান গ্রামীণ সংস্কৃতির পরিচয়ক হয়ে ওঠে।

বৈশাখী মেলার তাৎপর্য

মেলা মানে বহু মানুষের সমাগম। বিচিত্র মানুষের মিলনক্ষেত্র। কর্মব্যস্ত জীবনে মানুষ যখন কর্মের সাগরে ডুবে থাকে হাঁপিয়ে ওঠে, তখন মেলা যেন বুক ভরা নিঃশ্বাস নেওয়া ও স্বাধীনভাবে ঘোড়া বেড়ানোর এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়। বৈশাখী মেলা বাঙালি নিজস্ব মেলা।

কি উৎসবে ধর্মীয় কোন প্রভাব নেই বলে এটি দেশের সর্ববৃহৎ ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব। এই মেলায় ধর্ম বর্ণের ক্ষুদ্র পরিচয় ছড়িয়ে বাঙালি পরিচয়টি প্রকাশিত হয়ে ওঠে। বৈশাখী মেলা কে কেন্দ্র করে সারাদেশে শুরু হয় উৎসবের আমেজ।

এই মেলায় মানুষের ক্ষুদ্রতা ও দ্বন্দ্ব দূর হয়ে যায়। প্রাণের উৎসবে সবাই মিলিত হয়। নববর্ষের মেলা অগণিতিক মানুষের সমাগম মুখরিত হয়ে ওঠে। বৈশাখী মেলা যেমন বাঙালি ইতিহাস ও ঐতিহ্যের পরিচয় তেমনি তা সামাজিক কারণ ও সামাজিক দ্বন্দ্ব মিটানোর এক তাৎপর্যপূর্ণ অনুষ্ঠান।

বৈশাখী মেলার নেতিবাচক দিক

যেকোনো মেলাতে মেলার আনন্দে উপস্থিত হয়ে কিছু অসৎ লোক. পকেটমার ও ঠকবাজ। মেলায় সমবেত মানুষের তারা নানান ভাবে ক্ষতি করে থাকে। মেলার ভিড়ে অনেক সময় ছোট ছেলেমেয়েদের হারিয়ে যায় কিংবা পায়ের চাপা পড়ে। প্রচুর লোক সমাগের কারণে ও প্রচন্ড গরমের মানুষজন অস্থিরত্বে ভোগে। তাছাড়া ময়লা আবর্জনা জমে এই এলাকার পরিবেশ দূষিত হয়।

উপসংহার

মানুষের মানুষের সম্পত্তির সেতু গড়ে তোলার ক্ষেত্রে মেলার তাৎপর্যপূর্ণ অত্যাধিক। বৈশাখী মেলা আমাদের দেশে পণ্যকে, দেশেও ঐতিহ্যকে সবার সামনে পরিচিত করে। বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রবাহ বাঁচিয়ে রাখার জন্য বৈশাখী মেলা বাঁচিয়ে রাখা জরুরি।

আমাদের শেষ কথা

আমরা তখন আলোচনা করলাম বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ বা বৈশাখী মেলা রচনা সম্পর্কে। উপরোক্ত রচনা সকল শ্রেণীর জন্য তাই উপরোক্ত রচনাটি যদি সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা পড়ে ভালোভাবে মুখস্ত করে কোন পরীক্ষায় কিন্তু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে তাহলে অনেক মার্ক পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

তাই আপনি যদি উপর রক্ত লিখিত অনুচ্ছেদ বা রজনীতে ভালোভাবে লিখে পরীক্ষায় লিখতে পারেন তাহলে আপনি অধিক নাম্বার পেতে পারেন। এ বিষয়ে যদি আপনার কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন কারণ আমরা প্রত্যেকের কমেন্ট রিভিউ করি।


এই নিবন্ধনটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবদের কাছে এই নিমন্ত্রণটি শেয়ার করবেন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে্ এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ইভিভিটিভি প্রতিদিন ভিজিট করুন ধন্যবাদ এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url