মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা - মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা 20 পয়েন্ট

আপনি কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা ২০ পয়েন্ট খুঁজছেন? আপনি যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা ২০ পয়েন্ট খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। নিম্নলিখিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার রচনাটি আপনি মুখস্ত করে অথবা আপনি নিম্নলিখিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনাটি লিখে যে কোন জায়গায় প্রথম স্থান দখল করতে পারবেন।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা
আপনি যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার রচনা খুঁজে থাকেন তাহলে নিম্নলিখিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনাটি আপনার জন্য হবে সবার সেরা। যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা মিলিয়ে লেখেন তাহলে আপনি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট পাবেন।
ইভিভিটিভি

ভূমিকা - মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা

বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা সম্পর্কিত আরো অনেক জায়গায় এই বিষয়ে কম্পিটিশন হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি কোন প্রতিযোগিতায় কিংবা পরীক্ষায় এই বিষয় নিয়ে ভালো রেজাল্ট করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি নিম্নলিখিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনাটি ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।

নিম্নলিখিত রচনাটি বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক কথায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পরীক্ষায় আসার বেশি সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু এটি সরকারি পরীক্ষা থেকে শুরু করে বড় বড় পরীক্ষায় এই রচনাটি আসার চান্স রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি নিম্নলিখিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনাটি মনোযোগ দিয়ে সম্পন্ন করবেন।

আপনি যদি নিম্নলিখিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা একটি ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ে যেকোনো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন তাহলে আপনি খুব সহজেই এই বিষয়টা লিখে খুব সহজেই অধিক নাম্বার পাবেন। তাই আপনি যদি অধিক নাম্বার পেতে চান তাহলে নিম্নলিখিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার রচনাটি ভালোভাবে পড়ে আপনার খাতায় নোট করে মুখস্থ করুন।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভূমিকা

” মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি
মোরা একটি মুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি।”

বাঙ্গালীদের জাতীয় জীবন তথা বাংলাদেশের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্ব অপরিসীম। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি বলিষ্ঠ চেতনা। আত্মপ্রত্যয় দৃহ অঙ্গীকার। প্রখ্যাত সাহিত্য সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী বলেছেনম, “আলোক ব্যতীত যেমন পৃথিবী জাগে না, স্রোত ব্যতীত যেমন নদী টিকে না, স্বাধীনতা ব্যতীত তেমনি কোন জাতি কখনো বাচিতে পারে না।”

বাংলাদেশের মানুষ ও নদীর স্রোত সিরত্তন বহমান সত্যের পথ ধরে 1971 সালে এক রক্তকে সংগ্রাম ও মুক্তিচেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ছিনিয়ে এনেছিল স্বাধীনতার কাঙ্খিত সূর্যকে। ৩০ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে এদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। তাই মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় জীবনে অহংকার।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি

স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমরা গর্ববোধ করি। এই গ্রুপ অর্জনের পেছনে রয়েছে এক ভয়াবহ রক্তক্ষ হয়েই সংগ্রামের ইতিহাস। 1947 সালের দেশ বিভাগের সময় পূর্ব বাংলাকে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল কৃত্রিম ও সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র পাকিস্তানের সাথে। পাকিস্তানের ৫৬ শতাংশ জনসংখ্যার বসবাস পূর্ববাংলা তথা পূর্ব পাকিস্তানের।

কিন্তু শাসন ক্ষমতা চাবিকাঠি কুক্ষিগত ছিল পশ্চিম পাকিস্তানের হাতে। পাকিস্তান শাসকেরা শতকরা ৫৬ জনের মাতৃভাষা বাংলাকে অপেক্ষা করে শতকরা সাত ভাগ লোকের ভাষা উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করে। প্রতিবাদের ঝড় উঠে পূর্ব বাংলার মাটিতে। শুরু হয় ভাষা আন্দোলন।

ঢাকার রাজপথ প্রকম্পিত হয়, আন্দোলন ক্রমে ক্রমে ছড়িয়ে পড়ে। তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান আতুয়ারী হাতে নিহত হওয়ার পর দায়িত্ব লাভ করেন খাজা নাজিম উদ্দিন। ওড়িশা ৫২ সালের ৩০শে জানুয়ারি তিনি ঢাকায় এসে পূর্বসূরীদের অনুসরণে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসাবে উর্দুর কথায় বলেন। ফলে আন্দোলন আরও বেগবান হলো। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি থেকে মিছিল, মিটিং, শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করে এক মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।

ছাত্র জনতা একুশে ফেব্রুয়ারি ১৪০ ধারা ভঙ্গন করে রাজপথে মিছিল করে। পুলিশ শান্তিপূর্ণ মিছিল গুলিবর্ষণ করলে নিহত হন রফিক, জব্বার, সালাম, বরকতসহ আরো অনেক। অবশেষে শহীদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবি। এরপর বাংলার মানুষ শেখ মুজিবুর রহমানের 19666 দফাকে সমর্থন করে সাহিত্য শাসন দাবি করে। শুরু হয় আন্দোলন।

এর ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে আবারো মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ঘটনা হয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে। এ পর্যায়ে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের পতনের পর ক্ষমতায় আসেন ইয়াহিয়া খান। ক্ষমতায় আসার কিছুদিন পর সাধারণ নির্বাচনের ঘোষণা করলেন তিনি।

উনি সত্য সালের নির্বাচনের সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বাঙ্গালীদের বিজয় হলেও ক্ষমতায় দেওয়া হয়নি। যার ফলে ১৯৭১ সালে ১৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাক দেন স্বাধীনতা সংগ্রামের। এদেশের মুখ মানুষের মনে দানা বেঁধে উঠে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

25 শে মার্চ রাতে ঘুমন্ত বাঙালির উপর ঝাপিয়ে পড়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড চালায়। পচিশে মার্চ মধ্যরাতে অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম পহর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার এর পূর্ব তিনি ওয়ারলেস বার্তার বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপরই মুক্তিযোদ্ধা শুরু হয়।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

পাকিস্তান শাসন আমলে পশ্চিম শাসকগোষ্ঠী দীর্ঘদিন ধরে বাঙালির উপর শাসন নামের শোষণ নির্যাতন চালায়। ফলে সত্যচারী শাসকদের কবর থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য ১৯৭১ সালে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ ছিল সকল শ্রেণীর মানুষের আদর্শ এবং নতুন দিনের পথপ্রদর্শক। বহু আতোত্যের বিনিময়ে 1971 সালে ১৬ সফলতা পেয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ডিসেম্বর অর্জিত হয় আমাদের বিজয়। সফলতা পেয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

মুক্তিযুদ্ধের বিবরণ

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দেশের মধ্যে হত্যা ও ধ্বংসের রাজত্ব কায়েম করে। বাঙালি পুলিশ ও সেনারা স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয়। প্রায় এক কোটি শরণার্থী সীমান্ত পেরিয়ে প্রতিবেশী দেশ ভারতে আশ্রয় নেন। ভারতের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযুদ্ধের সংঘটিত করা ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শুরু হয়। ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল ভারতের গঠিত হয় অস্থায়ী প্রবাসী সরকার।

বাংলাদেশ সরকার রাষ্ট্রপতি করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তার অবর্তমানে রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তাজ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশকে ১১ টি সেক্টর ভাগ করে মুক্তিযুদ্ধে একে বেগবান করা হয়।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কবর থেকে দেশকে মুক্ত করার লক্ষ্য ছাত্র শিক্ষক শ্রমিক কৃষক ও রাজনৈতিক কর্মীরা মুক্তিবাহিনীতে যোগদান করেন। তারা যুদ্ধ কৌশল অস্ত্র চালনা ও বিস্ফোর ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অংশ নেন। এভাবে এদেশের সর্বস্তরের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নেই।

সমাজ বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

বাংলাদেশের মানুষের চেয়ে স্বপ্ন আর আকাঙ্ক্ষার মানসে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল, প্রকৃতপক্ষে সেই স্বপ্নের বাস্তবায়িত হয়নি। স্বাধীনতার পর আবার সরকার বদল. হত্যা আর রক্তপাতের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখল, দেশি ও বিদেশী ষড়যন্ত্রকারী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী তৎপরতা, রাজনৈতিক অর্থনৈতিক বৈষম্যের যুবসমাজ সৃষ্ট হতাশা আইনশৃঙ্খলার অবনতি, ঘুষ দুর্নীতি ইত্যাদি

কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের চেতনাকে সমাজের বাস্তবায়িত হতে দেয়নি, সত্যিকার অর্থে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠা করতে হলে প্রয়োজন দেশ প্রেমিক, গণতান্ত্রিক এবং পদক্ষে। এ লক্ষ্য দুর্নীতিমুক্ত কল্যাণকর শাসন ব্যবস্থা যেমন প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন মুক্তিযোদ্ধার গৌরব গাথা আর আত্মত্যাগের সঠিক ইতিহাস।

ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। বাংলাদেশের মুক্তি কামি মানুষ আত্মত্যাগ করেছেন এবং হাজার হাজার মা বোন ইজ্জত বিসর্জন দিয়েছেন। তাই আমাদের উচিত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করা।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিফলন

আমাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশ এবং প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায়। স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস ইত্যাদি মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা চেতনা প্রতিফলন ঘটে। মুক্তিযুদ্ধে চেতনাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য গড়ে তোলা হয় বিভিন্ন ভাস্কর্য।

সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন সামনে অপরাজয়ে বাংলা, মুজিবনগর স্বাধীনতা ঘোষনার স্মৃতি সম্ভম ইত্যাদি বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা চেতনা পরিলক্ষিত হয়। ঢাকার আগারগায় গড়ে তোলা হয়েছে মুক্তির বিষয়ক বিশাল জাদুঘর। এসব উপকরণ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিফলিত ঘটবে।

দায়িত্ববোধ

মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সুশূন্যতা রাখতে আমাদের প্রক্রিয়াশীলদের সম্পর্কে অধিক সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। তারা যাতে দেশ ও দেশের মানুষের কোন ক্ষতি না করতে পারে। তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তাদের সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে।

দেশের অগ্রগতি ও কল্যাণে রাজনীতিবিদ, শিল্পপতি, বুদ্ধিজীবী, ব্যবসায়ী, ছাত্রসমাজকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উচ্চবিত হতে হবে। তাহলেই শহীদ মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি আমরা যথার্থ দায়িত্ববোধ এবং সম্মান প্রদর্শন করতে পারব।

উপসংহার

বাঙালির প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য, রাজনৈতিক শোষণ ও সংস্কৃতিক নিপীড়ন চালায়। যার ফলে পূর্ব বাংলার জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিপ্লবের দানা বাজিতে শুরু করে। আর এক সূর্য ধরে বাঙালির মধ্যে স্বাধীনতার জাগরণের সৃষ্টি হয়। ফলে পরবর্তী স্বাধীনতার সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা কে তরলিত করে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা / বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা
1971 সালে এক রক্তক্ষয় যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি অর্জন করে তার প্রাণপ্রিয় স্বাধীনতা। ১৯৭১ সালে ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল যে বোথ বা চেতনাকে কেন্দ্র করে তার নাম মুক্তিযোদ্ধা চেতনা। 30 লক্ষ প্রানের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে যে স্বাধীনতা তাকে চিরস্মত রাখতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাদের প্রেরণা জাগাবে চিরদিন।

১৯৪৭ সালের ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি লাভ করলেও প্রকৃত মুক্তি আসেনি বাঙালি জাতির। উনি সুবান্য সালের বাংলা ভাষার উপর আঘাত, জন্য সালের যুক্তফ্রন্ট, ৫৮ সালের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ৬৬ সালে ৬ দফা, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যরতন বিভিন্ন আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বিকাশ লাভ করে আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলন।

সর্বোপরি ১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে তৎকালীন আওয়ামী লীগ লীগ নিরোগোষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও পাকিস্তান সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর করতে গরিমুশি শুরু করে করে। তখনই স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হয়। পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী ১৯৭১ সালে ২৫ শে মার্চ মধ্যরাতে নির্ভয় নিরস্ত্র বাঙালির উপর আক্রমণ চালায়।

হত্যা ধর্ষণ লুটপাট অগ্নিসংযোগ নানা ধরনের বর্বরতা চালাইতে জুড়ে। তখন বাংলার জনতা পাকিস্তানের আন্দোলন রুখে দেয়। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে যুদ্ধ চলে। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণ করলে বাংলাদেশ বিজয় লাভ করে।

1971 সালের 26 শে মার্চ থেকেই ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত রক্তক্ষ হয়ে যুদ্ধ মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের ঐতিহ্য আমাদের চেতনা। দেশকে ভালোবাসার মধ্য দিয়ে এই চেতনা রাখা আমাদের অবশ্য কর্তব্য।

লেখক এর মন্তব্য - মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা ২০ পয়েন্ট

আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা ২০ পয়েন্ট সম্পর্কে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে অনেক কথায় জানলাম এই বিষয়ে যদি আপনার কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। কারণ আমরা প্রত্যেকের কমেন্ট রিভিউ করি। আপনার কাছে যদি এই নিবন্ধনটি ভালো লেগে থাকে

তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুবান্ধবদের কাছে এই নিবন্ধনটি শেয়ার করবেন যাতে করে তারা এই নিবন্ধনটি পড়ে উপকৃত হতে পারে। নিজে উপকৃত হন অন্যদেরকে উপকৃত করতে শিখুন। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আমাদের ইভিভিটিভি ওয়েবসাইট প্রতিদিন ভিজিট করুন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রচনা ভিডিও

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url