মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা ২০ পয়েন্ট

বর্তমানে আমাদের দেশ ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে আর এই উন্নত হওয়ার পিছনে রয়েছে বিজ্ঞান। আর এ বিজ্ঞান কে নিয়ে আলোচনা হতে পারে এটা স্বাভাবিক। আপনি কি মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা 20 পয়েন্ট খুজছেন? আপনি যদি মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা 20 পয়েন্ট খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনি এই নিবন্ধনটি পড়ার মাধ্যমে মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা ২০ পয়েন্ট সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন।
মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা
আপনি নিম্নলিখিত এই রচনাটি সকল ক্লাসের জন্য এবং চাকরির জন্য দেখে নিতে পারেন। আপনি নিচের নিবন্ধনটি বা মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা ২০ পয়েন্ট পড়ে খুব সহজে সর্বোচ্চ নাম্বার পেতে পারেন।

সূচিপত্রঃ মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা 20 পয়েন্ট

ইভিভিটিভি

মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা ২০ পয়েন্ট SSC, HSC, JSC, JOB

মানবকল্যাণে বিজ্ঞান
অথবা বিজ্ঞান ও আধুনিক জীবন
ভূমিকাঃ আজকের সভ্যতা বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিবিদ্যার সভ্যতা। বিজ্ঞান মানুষকে করেছে বিপুল শক্তির অধীশ্বর. সভ্য তাকে দিয়েছে নতুন নতুন উপহার। সভ্য সমাজের সর্বত্রই বিজ্ঞানের গৌরবময়ী উপস্থিতি। নাগরিক সভ্যতার সামান্যতম অংশটিও অবৈজ্ঞানিক নয়। এর রাজপথ, যানবাহন, অট্টালিকা, শিল্প কলকারখানা বিজ্ঞানের আশীর্বাদ পুষ্ঠ না হলে কোনদিনও সম্ভব হতো না।

বিজ্ঞান এখন সকল কল্পনার সার্থক ফসল। আমাদের শিল্প সংস্কৃতি সবাই বিজ্ঞানের কল্যাণে উদ্ভাসিত। মানব সভ্যতার মূলে বিজ্ঞানের অবদান যে কত ব্যাপক ও সুদূরপ্রসারী তা প্রতিদিনের বিচিত্র অভিজ্ঞতা থেকে অনুভব করা যায়। মানুষের কৌতুহল প্রিয় দৃষ্টি বিজ্ঞানের বৈচিত্র পথে গমন করে মানব জীবনের জন্য এনেছে পরম কল্যাণ, এনেছে সমৃদ্ধ ও স্বাচ্ছন্দ। বিজ্ঞানের জয়যাত্রার শেষ নেই। দৈনন্দিন জীবনে মানুষ বিজ্ঞানের কল্যাণে উপকৃত ও সমৃদ্ধ হচ্ছে। বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেন-
Science is reality,
Science is bonafide.
Science is your constant friend,
Science is always creative,"
বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিষ্কারঃ
ঊনবিংশ শতাব্দীতে বাষ্প শক্তি উদ্ভবনের সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞানের জয়যাত্রা শুরু হয়। ক্রমে মানুষ আবিষ্কার করেছে বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিষ্কার করুন। জেমস ওয়াট হোয়াট ইঞ্জিন ও জর্জ স্টিফেনসন রেলগাড়ি আবিষ্কার করেন: মাইকেল ফ্যারাডে বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন:টমাস আলভা এডিসন বিদ্যুৎ কি কাজে লাগিয়ে বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করেন:

অধ্যাপক করিও মাদাম কুরি রেডিয়াম আবিষ্কার করেন জগতে যুগান্তর এনেছে। অধ্যাপক রঞ্জন এর রঞ্জনরশ্মি. লুই পাস্তুরের জলাতঙ্ক রোগের প্রতিষেধক ইনফেকশন, জেনর এর বসন্তের জীবাণু নিবারণের ভ্যাকসিন আবিষ্কার চিকিৎসা ক্ষেত্রকে আরো কয়েক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে।

রাইট ভ্রতৃয়দ্বয় উড়োজাহাজ আবিষ্কার করেন, আলেকজান্ডার টেলিফোন,জন এল.বেয়ার্ডা টেলিভিশন, জগদীশচন্দ্র বসু রেডিও ও আবিষ্কার করে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে দিয়েছেন।

মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা = প্রত্যহিক জীবনের বিজ্ঞানঃ
সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত মানুষের প্রত্যেকটি কাজে বিজ্ঞানের অবদান রয়েছে। সকালের এখন ঘুম ভাঙ্গে ঘড়ির এলামে। তারপর দাঁতের ব্যবস্থার জন্য আছে টুথপেস্ট, টুথব্রাশ। বেতার বার্ত, সংবাদপত্র ভোরের ওকে জানিয়ে দেয় সারা বিশ্বের কথা।

জীবনকে নিরাপদ করতে বিজ্ঞান দিয়েছে অপূর্ব সব সৃষ্টি। সুইচ টিপলে আলো জ্বলে, পাখা ঘোরে, পানি পড়ে, গান বাজে, ছবি আসে, নিমিষেই উড়িয়ে যাওয়া যায় আকাশের নীলে। সম্ভবত সে কারণেই মাদাম পিয়ারে কুুরি বলেছেন, “আমার চোখে বিজ্ঞান হলো অনিন্দ্য সুন্দর।”

রানার জন্য মাইক্রোওয়েভ ওভেন। ইলেকট্রিক হিটার, কুকিং রেঞ্জ, স্টেভ, প্রেসার কুকার, ব্যবহার জিনিসপত্র, খাবার সংরক্ষণের জন্য রেফ্রিজারেটর মানুষের অপরিহার্য খাদ্য গ্রহণ প্রক্রিয়াকে সহজসাধ্য ও নিরাপদ করেছে। মুখের সৌন্দর্যের জন্য আছে প্রসাধন সামগ্রী।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞানঃ
বিজ্ঞান চিকিৎসকের ক্ষেত্রে বৈপ্লবৈক পরিবর্তন সাধন করেছে। এটি শুধু রোগ নিরাময়ের ব্যবস্থাই করছে না, তার প্রতিষেধকও তৈরি করেছে। বিজ্ঞানের সাহায্য মানুষ মৃত্যুর কবল থেকে ফিরে আসতে সমর্থক হচ্ছে। এককালের রাজ রোগ যক্ষা ভয়াল রোগ বসন্ত কলেরা এখন নিরাময় যোগ্য রোগ। রঞ্জনরস্মি ও রেডিয়াম বিজ্ঞান জগতকে যুগান্তর এনেছে।

রঞ্জনরশ্মী ও আল্ট্রাণুপ্রাফি সহায়তার শরীরের অদৃশ্য বস্তু দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। ক্যান্সারের জন্য রেডিয়াম ব্যবহার করা হচ্ছে। রেডিয়াম এই ভয়ঙ্কর ক্যান্সারের ক্ষতের মারাত্মক বিষক্রিয়াকে অনেকটাই প্রতিহত করছে। পেনিসিলিন, ক্লোরামাইসিন, স্টেপটোমাইসিন ইত্যাদি মহৌষধ আবিষ্কারের ফলে কোটি কোটি মানুষ দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে রক্ষা পাচ্ছে।

আগে পাগলা কুকুর, শিয়ালের কামড়ে অনেক মানুষ মারা যেত। পক্ষান্তরে, ইনফেকশন আবিষ্কৃত হওয়ার পরে এ থেকে পরিত্রাণ লাভ করার সুযোগ ঘটেছে। বিজ্ঞানের ব্যাপক বিস্তারের কারণে প্লাস্টিক সার্জারি করে মানুষ আজকে ইচ্ছেমতো নিজে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করছে।

কৃষিক্ষেত্রে বিজ্ঞানঃ
পূর্বে কৃষিকাজে গৃহপালিত গরু মহিষ ছিল একমাত্র অবলম্বন, কিন্তু বিজ্ঞানের অবদানে বর্তমানে এইসব কাজকর্ম যন্ত্র দ্বারা করা সম্ভব হচ্ছে। বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ফলে দিন দিন খাদ্যশস্য উৎপাদনের পরিমাণ প্রচুর হার্ডে বাড়ছে।

এমন একদিন ছিল যখন আমরা চাষাবাদের জন্য পুরোপুরি বৃষ্টির উপর নির্ভর করতাম। আর গভীর ও গভীর কূপের সাহায্য ভোগান্তরের পানি তুলে সেচ দেই। এছাড়া পাওয়ার পাম্পের সাহায্যে নদী ও পানির জমিতে নিয়ে জমি চাষযোগ্য করে ও ফসল খেতে সেচ দেই।

যোগাযোগ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানঃ
বিজ্ঞান সময়ে আর দূরত্বকে জয় করেছে। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত এখন কয়েক ঘন্টার পথ মাত্র। যোগাযোগ ক্ষেত্রে বিজ্ঞান অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছেন। রেডিও টেলিভিশন চালি ফোন মোবাইল ফোন ইন্টারনেটের বহুল ব্যবহার মানুষকে নৈকট লাভ সহায়তা করেছে। বিমান এবং অন্যান্য যানবাহন খুব অল্প সময়ের মত এখন আমাদের দেশ থেকে দেশান্তরে পৌঁছে দিচ্ছে।

বর্তমানে যোগাযোগ ক্ষেত্রে কৃত্রিম উপগ্রহ এক নব অধ্যায়ের সূচনা ঘটিয়েছে। এর ফলে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ক্ষেত্রে সাধিত হয়েছে বিপ্লব। কম্পিউটার যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই ইমেইলের মাধ্যমে সেকেন্ডের মধ্যে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে। ফ্যাক্স মোবাইল ফোনের ব্যাপক ব্যবহার যোগাযোগ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছেন। বস্তুত বিজ্ঞানদেরকে নিকট করেছে আর অদৃশ্যকে দৃশ্যমান করে তুলেছে।

বিজ্ঞানের ধ্বংসাত্মাক ক্রিয়াঃ
বর্তমান সাতাপিতে সংঘটিত দুটি মহাযুদ্ধবিজ্ঞানের শক্তির ভয়াবহ ধ্বংস শিলা মানুষের মনে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। কামান, বন্দুক, এটম বোমা, হাইড্রোজেন বোমা, পরমাণু বোমা, ডিনামাইট, বোমারু বিমান, ট্যাঙ্ক, সাবমেরিন ইত্যাদি আবিষ্কার ফলে বিজ্ঞান আশীর্বাদ নাতে অভিশাপে পরিণত হয়েছে।

বিজ্ঞানের ধ্বংসাত্মক শক্তির কমবর্ধমান প্রবণতা লক্ষ্য করে আইনস্টাইন আক্ষেপ করে বলেছেন, “পৃথিবী এক অনিবার্য ধ্বংসের মুখে এগিয়ে চলেছে।” বর্তমানে শক্তিধর দেশগুলোর জীবাণু ভিত্তিক আণবিক অস্ত্র তৈরি করেছে এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করলে এসব অস্ত্র অবশ্যই ব্যবহৃত হবে এবং পৃথিবীর ধ্বংস তখন অনিবার্য।

উপসংহারঃ
সভ্যতার ক্রমোন্নতির ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের তুলনা নেই। মানব কল্যাণের বিজ্ঞানের দানোই সর্বশ্রেষ্ঠ। বিজ্ঞানের দানের সভ্যতা মানুষ বিশ্বজয়ী হয়েছে। কিন্তু কতগুলো বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার মানুষের চোখ যোগান তোর কীর্তিকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিজ্ঞানের কল্যাণমুখিতা এখোন শেষ হয়নি। বিজ্ঞান কে ধ্বংসের কাজে প্রয়োগ না করে যদি কল্যানের কাজে প্রয়োগ করা যায় তবে মানবসভ্যতার ইতিহাসে অত্যুজ্জ্বল এক অধ্যায় সংযোজিতো হবে, বিজ্ঞানের জয়যাত্রা অব্যাহত থকবে। একজন ইংরেজি মনীষী বলেছেন- "We need science more than even before."

মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা ষষ্ঠ শ্রেণি /সপ্তম শ্রেণি

নিম্নলিখিত মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা ষষ্ঠ শ্রেণির /সপ্তম শ্রেণির জন্য খুবই উপযুক্ত। নিম্নলিখিত রচনাটি ষষ্ঠ শ্রেণ সপ্তম শ্রেণীর জন্য উপযুক্ত হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে এখানে শব্দ গুলো খুবই সহজ এবং কম সংখ্যার একটি রচনা।
মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা

ভূমিকাঃ
বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ। বিজ্ঞানের বিভিন্ন আবিষ্কার মানুষের ঐকন্তিক সাধনার সুফল। জীবনের সব ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের সাফল্য কোন অবদান আছে সমুজ্জ্বল। বিজ্ঞানের বদলাতে মানুষ আজ ছুটে চলেছে এক ঘর থেকে প্রহান্তরে। বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে অভাবনীয় গীত, সভ্যতার অগ্রযাত্রা কে করেছে দ্রুততার ও বহুমাত্রিক। বিজ্ঞান ঘুছিয়েছে দিয়েছে দূর দূরান্তের ব্যবধান। তাই দৃঢ়তার সঙ্গে একথা বলা চাই যে, বর্তমান জীবন এবং বিজ্ঞানে একই সূত্রে গাথা।

বিজ্ঞানের সংজ্ঞাঃ
বিজ্ঞান শব্দের অর্থ বিশেষ জ্ঞান। মানুষ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে যে বিশেষ জ্ঞানের সন্ধান পেয়েছে, তাকে বলা হয় বিজ্ঞান। বর্তমান সভ্যতা ও সমৃদ্ধি মানুষের দীর্ঘকালীন সংগ্রামের ইতিহাস। প্রকৃতির সীমাহীন বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে মানুষ স্বীয় প্রতিভা বলে প্রাকৃতিক এ জয় করার কৌশল আবিষ্কার করেছে। মানুষ চিরকাল সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে প্রস্তুত পরিসরে নিজেকে প্রকাশ করতে ব্যাকুল। এই প্রকাশের জন্য প্রয়োজন বিশেষ কেনের বা বিজ্ঞানের।

মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা = দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানঃ
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবেনা। বিজ্ঞানের মাধ্যমে মানুষ গোটা বিশ্ব তথা পৃথিবীকে নিজের হাতের মুঠই বন্দি করে রেখেছে। মানুষের মনের সকল ইচ্ছে পূরণ করে দিয়েছে বিজ্ঞান। দিয়েছে অপরিমিতি সুখ আর স্বাচ্ছন্দ। ভালোবাসা তোমাকে দিতে আমি সে উৎপাদনে জল সেচের জন্য পাওয়ার পাম্প গভীর নল খুব প্রভৃতি কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। কেবলমাত্র বিজ্ঞানের অবদানের কারণে শুষ্ক সবুজ শস্য শ্যামল হয়ে উঠেছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিজ্ঞানঃ
আধুনিক যুগে বিজ্ঞান যোগাযোগের ব্যবস্থায় অসামান্য অবদান রেখেছে। বিজ্ঞানের সাফল্য পৃথিবী ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে, তবে তা আয়তনের নয় বরংচ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে। বিজ্ঞানের কল্যাণে বিশ্ববাসী যেন একই গ্রামের বাসিন্দা।

টেলিফোন টেলিগ্রাফ ট্যাক্স ফ্যাক্স ইমেইল প্রভৃতি মাধ্যমে পৃথিবীর এক প্রান্তের সংবাদ প্রান্তরে পৌঁছে যাচ্ছে। বাস ট্রাক মোটর গাড়ি লঞ্চ স্টিমার উড়োজাহাজ প্রভৃতি মাধ্যমে মানুষ দেশ থেকে দেশান্তরে পাড়ি দিচ্ছে। রকেটে চড়ে পাড়ি জমাচ্ছে মহাকাশে যা সম্পূর্ণ বিজ্ঞানের কল্যাণে

চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞানঃ
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য চিকিৎসার বিশেষ প্রয়োজন। এই চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের রয়েছে সামগ্রিক অবদান। এক্সরে আলট্রাসনোগ্রাফি উন্নত মানের বিভিন্ন ঔষধ প্রভৃতি ক্ষেত্রে নবযুগের সূচনা করেছেন। বিজ্ঞানের বদৌলতে দূরারোগ্য ব্যাধি চিকিৎসা করে আরোগ্য লাভ হচ্ছে অকৃতির হৃৎপিণ্ড সংযোজন কিডনি সংযোজন প্লাস্টিক সার্জারি প্রভৃতি চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য বহন করে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের এই অগ্রগতি মানুষের গড় আয়ুব বাড়িয়ে দিচ্ছে।

বিনোদনের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানঃ
বিনোদনের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অবদান উল্লেখযোগ্য। রেডিও টেলিভিশন ভিসিআর প্রভৃতি মানুষের চিন্তাবিদনের ব্যবস্থা করে জীবনে এনে দিয়েছে অনাবিল আনন্দ ও প্রশান্তি। সুরের সন্দে নাচে গানে নাটকের বিনোদনে ভোরে রাখছে মানুষের মন প্রাণ।

উপসংহারঃ
বিজ্ঞানের বদৌলাতে আমরা প্রত্যাহিক জীবনে যেসব সুবিধা ভোগ করছি তা বলে শেষ করা যাবেনা। এর ধ্বংসাত্মক দিক বাদ দিলে আমরা বলতে পারি, বিজ্ঞান মানুষের জন্য বই এনেছে অনাবিল সুখ শান্তি সমৃদ্ধি মানুষের মনোবিজ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে যাক জয়যাত্রার পথে এক বিংশ শতাব্দীর সূচনা এই হোক আমাদের একান্ত প্রত্যাশা।

আমাদের শেষ কথা - মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা ২০ পয়েন্ট

আমরা তখন আলোচনা করলাম মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা 20 পয়েন্ট সকল শ্রেণীর জন্য ষষ্ঠ শ্রেণি এবং সপ্তম শ্রেণির জন্য নিচের রচনাটি উপযুক্ত এবং প্রথম রচনাটি চাকরি এবং মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধিক নাম্বার পাওয়ার জন্য। এরকম নতুন নতুন প্রকাশ করে থাকি এরকম যদি আপনি আরো তথ্য পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করবেন। আমাদের সঙ্গে এতক্ষণ থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
2 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • CHRISTIN
    CHRISTIN March 15, 2024 at 11:32 AM

    ধন্যবাদ, অনেক সুন্দর তথ্য

  • 26382parvez
    26382parvez March 15, 2024 at 11:34 AM

    ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url