কিভাবে পাবেন অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ থেকে জানুন বিস্তারিত
আপনি কি অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান? আপনি যদি অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছে। সঠিক উপায় না জানলে ,অনলাইন মোবাইল লোন নিতে পারবেন না। তাই সঠিক উপায় আমার এই নিবন্ধনটির মাধ্যমে তুলে ধরিছি।
সঠিক ভাবে অনলাইন মোবাইল লোন এর জন্য আপনি যদি আবেদন না করেন তাহলে আপনাকে তারা লোন না দিতে পারে। নিম্নে যেহুতু অনলাইন মোবাইল লোন এর সকল তথ্য তুলে ধরা হয়েছে তাই পড়তে থাকুন।
সূচিপত্রঃ অনলাইন মোকাইল লোন বংলাদেশ
ইভিভিটিভি
ভূমিকা
অনেকের অনেক কারনো অনলাইন মোবাইল লোন প্রয়োজন হতে পারে। আপনি জরুরী লোন হিসাবে আপনি এই অনললান মোবাইল লোন নিকে পারেন। অনলাইন লোন যেকেউ নিতে পারে। লোন নিতে হলে আপনার কি কি থাকতে হবে। কিভাবে অনলানে মোবাইল এর মাধ্যমে লোন এর জন্য আবেদন করবেন তার বিস্তরিত আলোচনা করো হয়েছে।
আর পড়ুনঃ বাড়িতে বসে অনলাইনে কাজ
অনলাইন মোবাইল লোন পাবার জন্য আপনার কোন আর্থক অবস্থার কোন প্রকার কাগজ দেখাতে হবে না। যে কেউ ইচ্ছে করলে খূব সহজে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ থেকে নিতে পারেন। চলুন তাহলে বেশে দেরি না করে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলদেশ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
অনলাইন মোবাইল লোন এর জন্য কি কি প্রয়োজন?
আপনি যদি অনলাইন মোবাইল লান নিতে চান তহলে আপনার জানা প্রয়োজন অনলাইন মোবাইল লোন এর জন্য কি কি প্রয়োজন হতে পারে। আপনি অনলাইন মোবাইল এর মাধ্যমে ব্যাংক লোন নিতে চান তহলে আপনি যে ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান।
আপনাকে সেই ব্যাংক একউন্ট করা থাকেতে হবে আগে থেকে। অথাব আপনি যদি মোবাইল এর মাধ্যমে সহজে কোন প্রকার ঝামেলা ছারাই লোন নিবেন তাহলে আপনি বিকাশ থেকে লোন নিতে পারেন।
আর পড়ুনঃ মোবাইলে ইনকাম সাইট
আপনি চাইলে বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যে লোন নিতে পারবেন। কিন্তু আপনার যদি বিকাশ একাউন্ট না থাকে তাহলে আপনি ঋণ গ্রহন করতে পারবেন না। ঋণ গ্রহন করার জন্য অবশ্য আপনি যেখান থেকে লোন নিতে চান সেখানে আপনার একউন্ট থাকতে হবে।
অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ
অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়াার অনেক উপায় রয়েছে। আপনি যদি অনলাইন মোবাইল লোন বংলাদশে থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনি বিকাশ অ্যাপস এর মধ্যে এবং কিছূ কিছু ব্যাংক এর মোবইল অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি অনলাইন মোবইল লোন নিতে পারবেন।
অনেকেই অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু জাননে না এবং কিভাবে কোথাই আবেদ করতে হয় এই বিষয় ভাল ভাবে না জানার কারনে অনেকেই অনলাইন মোবাইল লোন নিতে পারে না। সাথে সাথে অনলাইন মোবাইল লোন পাওয়ার জন্য আপনাকে নিম্নর প্রসেস অনুশর করতে হবে। আমার আপনাকে ইতিমধ্যে বলেছি ২টি মাধ্যমে অনলাইন মোবাইল লোন পাওয়া যায়।
প্রথম টি হলো বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যমে। এবং অন্যটি হলো ব্যাংক থেকে অনলাইন মোবাইল লোন। প্রথমে আমারা জনবো বিকাশ থেকে লোন কিভাবে পাওয়া যায়। বিকাশ থেকে লোন পাওয়ার জন্য আপানার কি কি কাজ বা কি কি অন্য কি কি প্রয়োজন হবে। এবং এর পরে আমরা জানবো ব্যাংক এর মাধ্যেমে কিভাবে অনলাইন মোবাইলোন পাওয়া যায়।
বিকাশ অ্যাপসে লোন আবেদন করার কতক্ষন পর টাকা দেয়।
কোন বিকাশ গ্রাহক যদি বিকাশ থেকে লোন নিতে চায় তাহলে কেউ আবেদন করার সাথে সাথে লোন দেয় বিকাশ। এটি মূলতো সিটি ব্যাংক এর একটি প্রোসেস। সিটি ব্যাংক বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যমে বিকাশ ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে লোন প্রদান করে। তাই যেকোন বিকাশ ইউজার চাইলে একবার এই অ্যাপস থেকে লোন নিতে পারবে।
বিকাশ অ্যাপস থেকে লোন নিতে কি কি কাগজ লাগে
আপনারা যারা অনলাইনে মোবাইল অ্যাপস এর মধ্যমে লোন নিতে চান তাদের সবার জনা প্রয়োজন বিকাশ অ্যাপসে থেকে লোন পাওয়ার জন্য কি িকি প্রয়োজন হয়। তহালে আপনার জেনে রাখা ভালো বিকাশ অ্যাপস থেকে লোন পাওয়ার জন্য কোন কাগজ বা ডগুমেন্ট এর প্রয়োজন হয় না।
বিকাশ অ্যাপ থেকে মোবাইল লোন পাওয়ার জন্য কোন প্রকার আপনার ব্যংকের কাগজ বা অন্যকোন কাগজ প্রদান করতে হবে না। আপনি বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার পর বিকাশ অ্যাপস থেকে অটমেটিক কিস্তির মতো করে আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেওয়া হয় আপনি লোন নেওয়ার পর। আপনার কিস্তি অটিা পারিশোধ হবে।
বিকাশ লোন নেওয়ার আগের তথ্য
বিকাশ অ্যাপস থেকে লোন নিতে হলে আপনাকে বিকাশে ব্যালেন্স রাখতে হবে। আপনার বিকাশ একউন্ট এ যদি ব্যালেন্স না থাকে তাহলে আপনি বিকাশ থেকে অনলাইনে মোাবাইল লোন পাবেন না। টাকা নিতে হলে অবশ্যয় আপনার বিকাশ একাউন্ট টাকা রাখুন। আপনি যদি বিকাশ থেকে লোন নিতে চান তাহলে ০.৫৭৫% (০.৫%+ ভ্যাট ) প্রসেসিং ফি কাটবে বিকাশ লোন এর উপাল।
আপনি যদি বিকাশ গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি সেখান থেকে লোন নিতে পারবেন কিনা লোন নেওয়ার আরো কি কি শর্ত রয়েছে। সে সকল তথ্য জানতে আপনি তাদের সাথে কথা বলতে পারেনা। আপনি যদি আরো তথ্য পেতে চান আপনি বিকাশ অ্যাপসে প্রবেশ করে লোন অপশানে গিয়ে লোন বিস্তারিত দেখে নিনি।
বিকাশ থেকে কত টাকা লোন দেয়
আপনার জেনে রাখা ভালো বিকাশ থেকে কত টাকা লোন দেয় তাহল আপনি যদি লোন নিতে জান তাহলে আপনি আপনার নিদিষ্ট অ্যামাউন্ট টি সেখানে বসাতে পারবেন। আপনি বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে বিকাশ থেকে ৫০০ টাকা থেকে ২০০০০ টাকা আপনি লোন নিতে পারবেন। কিন্তু এখানে বাৎসরিক নয় পার্সেন্ট ইন্টারেস্ট রেট প্রয়োজন হবে।
ব্যংক থেকে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশে
ব্যাংক থেকে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ নেওয়ার জন্য আপনার অনেক কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে। এবং আপনি যদি ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনি যে ব্যাংক থেকে অনলাইন মোবাইল লোন নিতে চান সেই ব্যাংকে আপনার একাউন্টে থাকতে হবে।
আর পড়ুনঃ সরকারি অনলাইন ইনকাম
- আপনি যে ব্যাংক থেকে লোন গ্রহন করতে চান সেই ব্যাংকে যদি আপনার একাউন্টে না থাকে সেক্ষেত্রে আপনি লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। ব্যাংক থেকে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত কাগজের প্রয়োজন হতে পারে।
- জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচয় পত্র প্রয়োজন হতে পারে
- আপনার ছবি প্রয়োজন হতে পারে
- আপনার বাৎসরিক আয় প্রয়োজন হতে পারেন
উপরোক্ত কাগজগুলো প্রয়োজন হতে পারে আপনি যদি ব্যাংক থেকে মোবাইল লোন নিতে চান তাহলে এ বিষয়ে আরো জানতে আপনি যে ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান সেই ব্যাংকে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি সম্পূর্ণ কাজের ঘরে বসেই করতে পারবেন।
এবি ব্যাংক পার্সোনাল লোন
আপনি চাইলে খুব সহজে এবি ব্যাংকের মাধ্যমে পার্সোনাল লোন গ্রহণ করতে পারবেন। এবি ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন গ্রহণ করতে। তাকে সেখানে আপনার নাম ইমেইল আপনার বয়স এবং আপনার বাৎসরিক আয় সাবমিট করতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
আমরা এতক্ষণ জানলাম অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে। আপনি উপরোক্ত প্রসেস গুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ থেকে নিতে পারবেন। এবং আপনি যদি লনের জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনি সাথে সাথে লোন পেতে পারেন।
এই বিষয় যদি আপনার কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন কারণ আমরা প্রত্যেকের কমেন্টে রিভিউ করি। আমরা এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রতিদিন প্রকাশ করে থাকি আপনি যদি এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রতিদিন পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url