ব ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম - ব ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ
আপনি কি ব ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম বা ব ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ জানতে চান? আপনি যদি ব ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। উচ্চারণ একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাই এই উচ্চারণ সম্পর্কে সবার জ্ঞান রাখা প্রয়োজন।
আমি বেশ কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য করছি আপনারা ব ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম খুঁজছেন উদাহরণসহ। এই জন্য আমি আপনাদের কথা চিন্তা করে এই আর্টিকেলটি তৈরি করেছি।
সূচিপত্রঃ ব ফলা উচ্চরণের পাঁচটি নিয়ম
ইভিভিটিভি
ব ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম
ব ফলা উচ্চারণের প্রস্তুত নিয়ম সম্পর্কে জানা প্রত্যেকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি হয়তো এই উচ্চারণ সম্পর্কে অনেক জায়গায় দেখেছেন এবং শুনেছেন। আমি এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে খুব সহজেই সহজ ভাষায় ব ফলা উচ্চারণের প্রায় সাতটি ব ফলা ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম তুলে ধরেছি। আপনি যদি ব ফলা উচ্চারণের নিয়ম সম্পর্কে না জেনে থাকেন এবং সঠিকটি তথ্য যদি আপনি জানতে চান তাহলে পড়তে থাকুন।
আর পড়ুনঃ ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করার নিয়ম
১. শব্দের আদিতে ব - ফলা যুক্ত হলে ; ব’ অনুচ্চিত, তবে যে বর্ণে সংযুক্ত হয় সে বর্ণ উচ্চারণ একটু স্বাসাঘাত লাগে। যেমনঃ স্বামী, স্বাধীকার, জ্বলছে, দ্বিতীয় ইত্যাদি।
২. শব্দের শেষে এবার মধ্যে ব-ফলা থাকলে, সে ব-ফলা অনুচ্চারিত এবং যে বর্ণে যুক্ত হয় সে বর্ণ দ্বিত্ব হয়। যেমনঃ বিশ্বাস, ভূম্বামী, বিধান, পক্ব, বিশ্ব, অশ্বথ ইত্যাদি।
৩. ’উৎ’ উপসর্গে সাথে ‘ব’ যুক্ত হলে ‘ব’ উচ্চারিত হয়। যেমনঃ উদ্বেগ,উদ্বেলিত, উদ্বান্তু, উদ্বোধন ইত্যাদি।
৪. শব্দের মধ্যে বা শেষে ‘ব’- এর সঙ্গে ব, ম যুক্ত হলে সেই ’ব’ উচ্চারিত হয়। যেমনঃ ব্ব-সাব্বাস, আব্বা, নব্বই ইত্যাদি।
ম্ব- হাম্বা,অস্বর,নীলাস্বরী, গম্বুজ ইত্যাদি।
৫. সন্ধি সূত্রে আগত ‘ক’ হলে ’গ’ হলে সেই ’গ’ এর মধ্যে বউ যুক্ত হলে সেই ’ব’ উচ্চারিত হয়। যেমনঃ দিগ্বালিকা, (দিক বালিকা)।
৬. যুক্ত ব্যঞ্জনে ব-ফলা যুক্ত হলে ‘ব’ উচ্চারিত হয় না। যেমনঃ দ্বন্দ (দনদ), শান্ত্বনা (শানতনা), উজ্জ্বল, উচ্ছ্বাস ইত্যাদি।
৭. ক. ব-ফলা শব্দের প্রথমে থাকলে তার উচ্চারণ বোঝা যায় না। যেমনঃ স্বাধীন (সাধীন), স্বর্থ (সার্থ), স্বামী (সামী) ইত্যাদি।
খ. ব-ফলা শব্দের মাঝে বাঁশ এসে থাকলে যে বর্ণের সাথে ব-ফলা মিলিত হয় সে বর্ণের উচ্চারণ দ্বিত্ব হয়। যেমনঃ অন্বয় (অন্নয়), বিশ্ব (বিশ্শ) ইত্যাদি।
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিদেশী শব্দের উচ্চারণ রীতি
বাংলা ভাষায় যেসব বিদেশি শব্দ ব্যবহৃত হয়, সেসব শব্দ সেই ভাষায় ধ্বনি (বর্ণ) উচ্চারণ অনুসারে বাংলা ভাষায় উচ্চারিত হবে। যেমনঃ আরিবিতে ‘সিন’ থাকলে বাংলাই স হবে। যেমনঃ ইসলাম, মুসলমান ইত্যাদি। ইংরেজিতে S=স; SH= শ ইত্যাদি।
বাংলা উচ্চারণ রীতি সম্পর্কে আলোচনা শেষ বলতে হয় যে, সঠিক উচ্চারণের জন্য মূলত প্রচেষ্টা, নিয়মিত অভ্যাস করা প্রয়োজন ছাত্র-ছাত্রীদের লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়ে থাকে, কিন্তু উচ্চারণের উপর কোন পরীক্ষা নেওয়া যায় না। ফলে কেউ এ ব্যাপারে সচেষ্ট হন না। কিন্তু শুদ্ধ লেখার সঙ্গে শুদ্ধ উচ্চারণের প্রয়োজন।
লেখকেন মন্তব্য
ব সাধারণ উচ্চারণ (ব)। বলা হিসেবে এই প্রশ্নের উচ্চারণ স্বাতন্ত্র আছে। শব্দের আদিতে ব-ফলা উচ্চারণ হয় না। যেমনঃ ত্বক (তক্), শ্বাশুর (শোশুর), স্বাধীন (শাধিন্)। আমরা এই নিবন্ধনটির মাধ্যমে অনেক প্রায় ৭ টি উচ্চারণেল নিয়ম জেনেছি। ব-ফলা উচ্চারণেল পাঁচটি নিয়ম উদাহরণহস দেওয়া হয়েছে।
আর পড়ুনঃ এ ধ্বনি উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম
আপনি যদি উপরক্ত ভালভঅবে পড়ে থাকেন তাহেলে হয়তো আপনি ব-ফলা উচ্চারণেল সকল নিয়ম ভালকরে বুঝতে পেরেছেন। এই বিষয়ে আপনার যদি কোন কমেন্ট থাকে তাগলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এই ওয়েবসাইটে এই রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশ করা হয়। আপনি যদি এই রকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে চান তহলে আমাাদের ইভিভিটিভি ইভিভিটিভি ওয়েবসাইট প্রতিদিন ভিজিট ভিজিট করুন।
বা ফলা উচ্চারণের নিয়ম গুলো খুবি সহজ ধন্যবাদ