১৫ / ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

আপনি কি ১৫ / ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান? প্রযুক্তির ব্যবস্থাপকের পক্ষ থেকে ধারণা থাকা আবশ্যক। এই প্রযুক্তির ব্যবহার গুলোর নাম এবং এর ব্যবহার প্রশ্ন গুলো প্রায় অনেক জায়গায় এসে থাকে। আমি কি নিবন্ধনের কথা বলি উল্লেখ করেছেন এই প্রযুক্তির কথা অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। আপনি যদি ১৫ / ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছে।
১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার
আপনি যদি ১৫ / ১০ টি প্রযুক্তর নাম ও ব্যবহার সকল তথ্য সঠিক ভাবে জানতে চান তাহলে আপনি এই নিবন্ধনটি পড়তে থাকুন।

সূচিপত্রঃ ১৫ / ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

ইভিভিটিভি

১৫ / ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

আপনি জানেন আমাদের দেশ ধিরে ধিরে উন্নত হচ্ছে। সেই উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তির। তাই আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে। আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রায় অনেক ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি। আপনার যেহেতু প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান এই জন্য নিম্নে ১৫ / ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার উল্লেখ করা হলো।

ইন্টারনেট

ব্যবহারঃ বর্তমান সময় ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রায় অনেক কিছু করা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা ঘরে বসে যে কোন তথ্য অনুসন্ধান করতে পারি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনের কেনাকাটা থেকে শুরু করে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার। ইমেইল প্রেরণ এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে কেনাকাটা করা এটা দিয়ে সকল কাজ করা যায়।

মোবাইল ফোন

ব্যবহারঃ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রায় অনেক কাজ করা যায়। যেমন কল করা মেসেজ পাঠানো ইন্টারনেট ব্রাউজিং এপ্লিকেশন ব্যবহার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করা। এবং ফোন ব্যবহার করে আরো অনেক কিছু করা যায়। বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনেক কাজ ঘরে বসেই সম্পূর্ণ করা যাচ্ছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

ব্যবহারঃ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে সক্রিয় গাড়ি চালনা, রোগ নির্ণয় থেকে শুরু করে বয়স সহকারী চাটবোর্ড ডাটা এনালাইজ, ইত্যাদি আরো অনেক কাজ করার সহজ হয়ে উঠেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের ফলে দেশ আরো উন্নতি হচ্ছে। যে কোন রোগ নির্ণয় করতে খুব দ্রুত সাহায্য করছে। এবং অন্যান্য কাজ করতে অনেক সাহায্য করছে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

ক্লাউড কম্পিউটিং

ব্যবহারঃ ক্লাউড কম্পিউটিং এর ফলে অনেক কাজই সহজ হয়ে উঠেছে যেমন ডেটা সংরক্ষণ থেকে শুরু করে অনলাইনের ডাটাবেজ এবং সফটওয়্যার সার্ভিস রিমোট সার্ভার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি অনেক কাজেই সহজ হয়ে উঠেছে।

ব্লকচিইন

ব্যবহারঃ বর্তমান সময়ে ক্ষিপ্ত কারেন্সি লেনদেন থেকে শুরু করে স্মার্ট কন্টাক্ট থেকে শুরু করে নিরাপদ ট্রান্সফার এবং সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি সম্পন্ন করা যাচ্ছে ব্লক চেইন ব্যবহার করে।

রোবোটিক্স

ব্যবহারঃ উৎপাদনশিল্পে সক্রিয় মেশিন চার্জ সহায়ক রোবট এবং কৃষি কাজে রোবট হোম অটোমেশন প্রায় আরো অনেক ধরনের কাজ করা যায় রোবটিক্স ব্যবহার করার মাধ্যমে।

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি

ব্যবহারঃ ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে অনেক কাজ সহজ হয়ে গেছে। যেমন গাড়ি চলার প্রশিক্ষণ থেরাপি ও পূর্ণবাসন। ভিডিও গেমিং ইত্যাদি আরো অনেক কাজ ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে করা সম্ভব হয়েছে।

ইন্টারনেট অফ ফিংস

ব্যবহারঃ স্মার্ট হোম ডিভাইস স্বাস্থ্যপর্যবেক্ষণ ডিভাইস শিল্প সক্রিয়তা পরিবহন ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কাজে ইন্টারনেট অফ থিংস ব্যবহার অনেক।

ড্রোন

ব্যবহারঃ এয়ারটেল ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি ডেলিভারি সার্ভিস কৃষি ক্ষেত্রে মনিটরিং, এবং আরো অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে টোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। মিঠুনের মাধ্যমে যে কোন স্থানের উপর থেকে ছবি নেওয়া যায়। এবং আরো অনেক কাজ ‍ড্রোনের মাধমে করা সম্ভব হয়েছে।

3D প্রিন্টিং

ব্যবহারঃ 3D প্রিন্টিং এর মাধ্যমে। যেকোনো ছবি থেকে প্রিন্ট করা যায়। বর্তমানে আমাদের দেশ এতটা উন্নত যে কোন ছবিকে থ্রিডি প্রিন্ট করা সম্ভব।

ন্যানোটেকনোলজি

ব্যবহারঃ ন্যানো টেকনোলজি মূলত মেডিসিন ডেলিভারি এবং ইলেক্ট্রনিক এবং শক্তি উৎপাদন উপকরণ উন্নয়ন ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করা হয়া।

সোলার পাওয়ার টেকনোলজি

ব্যবহারঃ সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন সৌরহ হিটার এবং সৌরভ যার যার এবং সৌরভ গৃহস্থলী উপকরণে ইত্যাদি অনেক কাজেই এই সোলার পাওয়ার টেকনোলজি ব্যবহার করা হয। কোন জায়গায় বিদ্যুৎ না থাকি তাহলে এই চলার পর টেকনোলজি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা যাব। যেখান থেকে চলবে পানি মটর, জ্বলবে বৈদ্যুতিক পাতি ইত্যাদি আরো অনেক কাজে সোলার পাওয়ার টেকনোলজিটির ব্যবহার করা সম্ভব।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং

ব্যবহারঃ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত কৃষিতে জিএমও ফসল এবং চিকিৎসায় জেলখানাতে এবং বায়োটেকনোলজি রিসার্চ ইত্যাদি কাজে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যবহার করা হয়।

আগমেন্টে রিয়ালিটি

ব্যবহারঃ আগমেন্টে রিয়ালিটি প্রযুক্তিটি ‍টি গেমিং শিক্ষামূলক এপ্লিকেশন রিটেইল এবং মার্কেটিং, এবং ম্যানুফ্যাকচারিং ও মেইনটেইন্স সহায়ক ইত্যাদি কাজে এই প্রযুক্তিটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


উপরোক্ত এই কয়েকটি প্রযুক্তির আসার কারণে আমাদের জীবনের অনেক কাজই সহজ হয়ে উঠছে। ছে প্রযুক্তির কারণে মানুষ বর্তমানে আরো অনেক উন্নত করতে সক্ষম হয়েছে। প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ একদিনের কাজ এক ঘন্টাই করে ফেলছেন। প্রযুক্তির ফলে আমাদের দেশ আরো উন্নত হচ্ছে। একটি ডিজিটাল দেশ করার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রযুক্তি ছাড়া ডিজিটাল দেশ সম্পূর্ণ গড়া সম্ভব নয়।

লেখকের মন্তব্য

আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম ১৫ / ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার। প্রযুক্তির ব্যবহার এবং নাম সম্পর্কে জানা প্রত্যেকেরই গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল দেশে রূপান্তর করার জন্য। এ বিষয়ে যদি আপনার কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন কারণ আমার প্রত্যেকের কমেন্টের রিভিউ করি। আমরা প্রতিদিন এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করে থাকি আমাদের ইভিভিটিভি ওয়েবসাইটে।


আপনি যদি কি রকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রতিদিন পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ইভিভিটিভি ওয়েবসাইটটি আপনার ইমেইলে ফলো করে রাখুন। অথবা আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন তাহলে প্রতিদিনের নতুন নতুন তথ্য আপনি জানতে পারবেন। আমাদের সঙ্গে এতক্ষণ থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url