প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ - জরুরী লোন বাংলাদেশ কিভাবে নিবেন

আপনি কি প্রধাননমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ বা জরুরী লোন কিভাবে পাওয়া যায় আপানি কি জানতে চান? আপনি যদি জানতে চান প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ বাজার জরুরি লোন বাংলাদেশ কিভাবে পাওয়া যায় তাহলে এসেছেন? আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না কিভাবে প্রধানমন্ত্রী লোন পাওয়া যায় বাংলাদেশে।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ
আমি বেশ কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য করছি আপনি প্রধানমন্ত্রী লন বাংলাদেশ বা জরুরী বাংলাদেশ এ বিষয় নিয়ে সার্চ করছেন কিন্তু হয়তো আপনি সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না। আপনাদের কথা চিন্তা করে আজকে আমি এই নিবন্ধনটি তৈরি করেছি। আপনারা যদি জরুরী লোন বা প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক লনের প্রয়োজন হয় তাহলে করতে থাকুন।

সূচিপত্রঃ প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ - জরুরী লোন বাংলাদেশ

ইভিভিটিভি

ভূমিকা

আমরা এই নিবন্ধনটির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী লোন নেওয়ার শর্ত, যোগ্যতা, আবেদন করার প্রক্রিয়া সহ আরো অনেক তথ্য তুলে ধরেছি। আপনি যেকোন লোন নেন না কেন আপনার যদি লোন নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি না জানা থাকে তাহলে আপনি লোন পাবেন না।

তাই আপনি যদিতে করে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ বা জরুরী লোন ‍ৃপান এই জন্য আমার এই নিবন্ধনটি তৈরি করেছি। আমার নিবন্ধটির মাধ্যমে আলোনা করেছি প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এবং জরুরী লোন বাংলাদেশ। এক কথাই বলে গেলে আপনি লোন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানকে পারবেন।


আপনি আরো জানতে পারবেন কোন কোন ব্যাংক লোন দেয়। লোন নেওয়ার আগে আপনাকে সকল তথ্য ভাল করে জানতে হবে। আপনি যদি সকল তথ্য ভালভাবে না জানেনে তাহল বিভিন্ন সমস্যার সম্মখিন হতে পারেন। চলুন তাহলে জেনে নেই প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ বা লোন সম্পর্কে সকল তথ্য।

প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ করা নিতে পারবে?

আপনাদের জানা প্রয়োজন প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশশ কারা নিকে পারবে? বর্তমান সময়ে প্রথানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশে প্রায় সবাই নিতে পারবেন। এই বেকার যুবক যুবতী উল্লেখযোগ্য প্রদান করে যাতে করে তারা প্রধানমন্ত্রী লোন নিয়ে অর্থ উপার্জন করে স্বাবলম্বী হয়। তাই যে কেউ ইচ্ছে করলে এবং যদি তার বয়স ১৮ বছর কিংবা তার থেকে বেশি হয় তাহলে সে প্রধানমন্ত্রী লোন গ্রহণ করতে পারবেন।

তবে প্রধানমন্ত্রী লোন নেওয়ার আগে আপনাকে বেশ কয়েকটি ধাপ পূরণ করতে হবে তাহলে যে কেউ চাইলেই খুব সহজেই প্রধানমন্ত্রীর ঋণ গ্রহণ করতে পারেন। নিম্নে তুলে ধরা হয়েছে কিভাবে আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং তার বিস্তারিত।

প্রধানমন্ত্রী লোন কত প্রকার ও কি কি

প্রধানমন্ত্রী লন বাংলাদেশ আগে অবশ্যই আপনার জানা প্রয়োজন রিং এর প্রকারভেদ সম্পর্কে। কারণ আপনি যদি প্রকারভেদ না যায় সেক্ষেত্রে লোন নিতে গেলে বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে পারেন।

এজন্য আপনি যদি প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঋণ গ্রহণ করতে চান তাহলে প্রধানমন্ত্রী লোন কত প্রকার ও কি কি আপনার জানা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী ঋণ মূলত তিন প্রকার হয়ে থাকেন। যেমন :
  • প্রকল্প ঋণ
  • পার্সোনাল ঋণ
  • কনজুমার্স ঋণ
প্রথমে নির্বাচন করুন উপরোক্ত ঋণ গুলির মধ্যে আপনার কোন প্রয়োজন। অবশ্যই আপনাকে নির্বাচন করতে হবে কোন ঋণ প্রয়োজন। আপনি কোন ঋণ নিতে পারবেন।

কোন ঋণ আপনার কাছে সুবিধা জনক হবে। সেটি ভালোভাবে বুঝতে নিচে সকল ঋণের নীতিমালা গুলি দেখে নিন। আপনি নীতিমালা গুলো দেখে যেটি আপনার কাছে সুবিধার মনে হবে আপনি সেই দিনটি গ্রহণ করতে পারেন।

প্রকল্প ঋণ নীতিমালা-২০১৫ (সংশোধিত)

শিরোনামঃ- বাংলাদেশ সময় ব্যাংক লিঃ এর সমন্বিত প্রকল্প ঋণ নীতিমালা-২০১৫ (সংশোধিত)

প্রকল্প ঋণের উদ্দেশ্যবলী

এদেশের দরিদ্র মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্য ও পদ্ধতিতে ঋণ দেয়ার জন্য ১৯৪৮ সালে ইস্ট পাকিস্তান প্রেভেনন্সিয়াল কো-অপারেটিভ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয় দেশে স্বাধীনের পর এবং ব্যাংকের নামকরণ হয় বাংলাদেশ সহকারী ব্যাংক লিঃ করা হয়। এই ব্যাংটি মূলত বাংলাদেশের একটি জাতীয় সমবায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠান।

এই ব্যাংক হতে সত্যভুক্ত সমাবেই সমিতি সমূহ কে প্রধানতঃ কৃষিখাত স্বল্প / মধ্যম/ দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বিতরণ করা হয়ে থাকে। দেশের প্রতিটি জেলায় ও উপজেলায় নিবন্ধিত কেন্দ্রীয় সমবাং ব্যাংক, সমবায় ভূমি উন্নয়ন ব্যাংক এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় ও প্রাথমিক সমবায় সমিতি সমূহ এ ব্যাংকের সদস্য।

সনাতন পদ্ধতির ঋণ বিতরণ ব্যবস্থার কার্যকারিতা দিন দিন সংকুচিত হয়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে ধারণ করা ও সুযোগ থাকে না। ফলে ব্যাংকের কার্যক্রমে অচলাবন্থ দেখা দিয়েছে।

সনাতন পদ্ধতিতে ( Traditional Methods) ঋণ ব্যবস্থা পরবর্তীতে আধুনিক রিন ব্যবস্থা হিসাবে এ ব্যাংক হতে প্রকল্প ঋণ প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমবেই সমিতি সমূহের কার্যক্রম বৃদ্ধি ও সমিতির অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবতা সমবায়ীদের আর্থিক সামাজিক উন্নয়ন ও প্রাইভেটের জন্য প্রকল্প ভিত্তি সহায়তা প্রদান এই ব্যাংকের অন্যতম উদ্দেশ্য।

সমবায় সমিতি আইন/২০০১ (সংশোধিত আইন -২০০২ ও ২০২৩) এর ২৬(১) নং ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক লিঃ নিবন্ধিত সদস্য বহির্ভূত সমবায় সমিতি ও ব্যক্তি সদস্যগণকে ঋণ প্রদানের বিধান রয়েছে। এছাড়াও সমবায়ী বিধিমালা ২০০৪ এর ২ (২৯) নং ধারা অনুযায়ী সমিতি এবং ব্যক্তি/সদস্যদের মূলধন সৃষ্টি করায় এ ব্যাংকের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

উপরোলিখিত অবস্থার পারিপেক্ষিতে ব্যাংকের সদস্য সমিতি/সমিতির সদস্য ও সদস্য বীরভূত নিবন্ধন সমবায় সমিতি/সমিতির সদস্য কন্ঠে বিভিন্ন প্রকল্পে এবং বিভিন্ন উৎপাদনশীল ও আয়বর্ধক কর্মকান্ডে প্রকল্প ঋণ সহায়তা প্রদান মাধ্যমে সমিতি গুলো উৎকর্ষীতা বৃদ্ধি এবং ব্যাংকের কার্যক্রম বৃদ্ধির জন্য একটি সমন্বিত প্রকল্প ঋণ নীতিমালা (Project Loan Rules) তৈরির প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হওয়ায় “সম্মানিত প্রকল্প ঋণ নীতিমালা/২০২৫ (সংশোধিত) প্রণয়ন করা হলো।

এ নীতিমালা অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা ও বাস্তবধের ক্ষেত্রে কোন প্রকার সমস্যা বা অসুবিধা দেখা দিলে ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন ও সংশোধন।

প্রকল্প উদ্যোক্তা (Project Entrepreneur)ঃ

ক) সমবায় ভূমি উন্নয়র ব্যাংক লিঃ প্রকল্পের উদ্যোক্তা হতে পারবে।

খ) কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিঃ /কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি সমূহের সদস্য ভুক্ত প্রাথমিক সমবায় সমিতি সমূহ বাংলাদেশের সমবায় ব্যাংকের সদস্য ভুক্ত প্রাথমিক সমবায় সমিতি সমূহ ও প্রকল্পের উদ্যোক্তা হতে পারে।

গ) সমবায় অধিদপ্তরের অধীনে নিবন্ধিত যেকোনো সমবায় সমিতি ও সমিতির মাধ্যমে তার ব্যক্তি সদস্যগণ এই প্রকল্পের উদ্যোক্তা হতে পারবেন।
প্রস্তাবিত প্রকল্প ঋণের খাত, ঋণের সিলিং, রিন পরিষদের সময়কাল, ও দণ্ডমুনাপার এবং সকল নীতিমাল দেখূন।

প্রকল্প ঋণের আবেদন পাদ্ধিতি

আপনার যদি প্রকল্প ঋণের আবেদ যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি নিমন্মে দেওয়া প্রকল্প ঋণের আবেদ পদ্ধিতি দেখে আবেদন করতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ

প্রকল্প ঋণের সকল তথ্য পেতে এখানে চাপুন

সরকারিভাবে পার্সোনাল ঋণ পেতে সকল তথ্য দেখতে এখানে চাপুন

কনজুমার্স ঋল এর সকল নীতিমাল এবং সকল তথ্য পেতে এখানে চাপুন

প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ নীতিমালা সম্পর্কে এবং অনলাইনে আবেদন করার ক্ষেত্রে সকল নীতিমালা গুলি দেখুন। আপনি তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে খুব সহজেই তাদের সকল সকল তথ্য এবং আবেদন প্রসেস থেকে শুরু করে সকল নীতিমালা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

জরুরী লোন বাংলাদেশ

আপনার যদি কোন কারনের জরুরি লোন প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে আপনি জরুরী বাংলাদেশ অনেক উপায় রয়েছে আপনি সেই উপায় গুলি অবলম্বন করার মাধ্যমে জরুরী লোন গ্রহণ করতে পারবেন। জরুরি লোন নেওয়ার জন্য আপনি দুইটি মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন প্রথম বিকাশ। বর্তমানে নতুন আপডেট অনুযায়ী বিকাশ থেকে ঋণ গ্রহণ করা যায়।

আপনি যদি বিকাশ থেকে এটিএন গ্রহণ করতে চান তাহলে বিকাশে একটি একাউন্ট তৈরি করুন। এবং তাদের অ্যাপস ডাউনলোড করুন। অ্যাপস পূর্ব থেকেই ডাউনলোড করা থাকলে সেই বিকাশ অ্যাপসটি আপডেট করুন। এরপর তাদের সেখান থেকে লনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

বিকাশ থেকে লোন সুবিধা এবং লোন পরিষদের নিয়মাবলী কারা এই লোন সুবিধা পাবেন এই বিষয় দেখতে এখানে চাপুন

আর আপনারা চাইলে ব্যাংক থেকেও লোন গ্রহণ করতে পারবেন জরুরি ভিত্তিতে অনেকে ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে। আপনি যদি জরুরী কোন ধরনের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি ব্যাংকে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি যে কোন ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

এবং তাদের সঙ্গে তাদের জরুরী লোন নির্ধারিত জানতে। পারে আপনারা যদি তাদের শর্ত এবং তাদের ঋণ দেওয়ার প্রসেস সকল ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনি আবেদন করতে পারেন লোনের জন্য।


এবং আপনি তাদের কাছ থেকে এবং পরিশোধ করার বিষয়ও জেনে নিতে পারেন। বর্তমানে প্রায় সব ধরনের ব্যাংকে জরুরি ভিত্তিতে লোন প্রদান করে থাকেন। তাই আপনার যদি বিশেষ বা জরুরী ভিত্তিতে লোন প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে দ্রুত আপনি ব্যাংকের যে কোন শাখায় গিয়ে যোগাযোগ করুন। অথবা ব্যাংকের অফিসিয়াল নাম্বারে কল করে তাদের লোন বিষয়ে বিস্তারিত চিনে নিতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য

আপনি যদি প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ বা জরুরি লোন বাংলাদেশের প্রয়োজন হয় তাহলে উপরোক্ত নিয়মগুলি ফলো করে আবেদন করুন। তাহলে আপনি খুব সহজেই ঋণ গ্রহন করতে পাবেন। আপনার কাছে যদি এই বিষয়ে কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন। আমার প্রতিদিন এই রকম গুরু ত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করে থাকি আপনি যদি এই রকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে চান তাহলে অবশ্যয় আমাদের ওয়েবসাইট প্রতিদিন ভিজিট করুন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url