উদ্যোক্তালন কিভাবে পাওয়া যায় ধাপসমূহআপনি কি ব্যংক ও রেপো রেট এর পার্থক সম্পর্কে জানেন না? আপনি কি ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য জানতে চান? আপনি যদি ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমরা খুব ভালো ভাবে দুটির পার্থক্য আলোচনা করেছি।

আমি বেশ কয়েক দিন ধরে লক্ষ করছি আপনারা ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য জানতে চেয়ে গুগলে সার্চ করছেন। এই কারনে আপনাদের কথা চিন্তারে আমি আজকের এই ব্লগ পোস্টটি তৈরি করেছি।

ব্যাংক রেট ও রেপো রেট সম্পর্কে শুনেছেন? অনেকেই এই শব্দগুলো শুনেছেন, কিন্তু এগুলোর মধ্যে পার্থক্যটুকু আপনারা জানেনা। এগুলো পার্থক্য বুঝতে হয় হয়তো আপনারা বিভ্রান্ত হয়ে থাকেন। আমি আজকে আপনাদেরকে এই সম্পূর্ণ ব্লগ পোস্টটিতে ব্লগ পোস্টটিতে আলোচনা করব যাতে করে আপনারা এই ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য কি তা বুঝতে পারেন।

অনেকে এই বিষয়ে অনেক কিছু জানেন অনেকের এ বিষয়ে অনেক ধারণা রয়েছে। তবে হতে পারে. আপনার সম্পূর্ণ ধারণা নেই! আপনি যদি এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য কি তার বিস্তারিত জানতে পারবেন।

চলুন বেশি কথা না বারিয়ে ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য কি তার সম্পর্কে জেনে নেই। আপনার যদি এই বিষয়ে কোন ধারনা না থাকে এবং আপনার যদি ধারনা থাকে তাহলে এই ব্লগ পোস্টটি আপনার কাজে আসবে। ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য নিয়ে আপনার ছুটি কোন ডাউট বা আশঙ্কা থাকে তাহলে এ বিষয়ে সম্পূর্ণ ভালোভাবে পারবেন এবং সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন। ব্যাংক রেট এবং রেপো রেট হলো অর্থনৈতিক এবং আর্থিক ক্ষেত্রে দুটি গুরুত্বপূর্ণ হাড় যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। তারা মূলত ব্যাংকিং সেক্টর এবং বাজারের অর্থের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য কি এই বিষয়ে জানতে হলে আমাদের জানতে হবে। ব্যাংক রেট কি এবং এর পর জানতে হবে রেপো রেট কি? আপনি যদি এই বিষয়ে প্রথমে জানেন পরবর্তীতে আমরা যখন এই দুটির পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করব তখন আপনি খুব সহজে এ বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন। এবং সহজেই সবকিছু বুঝতে পারবেন। এজন্য আপনি যদি এই দুটির পার্থক্য খুব ভালোভাবে জানতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে এই দুটি বিষয়ে জানতে হবে।

ধরুন আপনি আপনার বন্ধুর কাছে থেকে টাকা ধার নিলেন। অথবা আপনি আপনার যেকোন পরিচিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে কোন টাকা ধার নিলেন। তখন আপনি তার থেকে টাকা ধাৃর নিলেন সেই বন্ধু বা পরিচিত ব্যক্তি আপনাকে বলল, টাকা ফেরত দেওয়ার সময় কিছু বাড়তি টাকা দিতে হবে বা অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে।

এটাই আসলে সুদ। এবার আপনি যদি বাণিজ্যিক ব্যাংক হন আর আপনার কাছ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ধার নেই, তখন যে সুদ আপনাকে দিতে হবে সেটাই ব্যাংক রেট। সহজ ভাবে বলতে গেলে ব্যাংকের রেট হলো সেই হার বাণিজ্যিক ব্যাংক গুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সময় দেয়, এবং সেই রিংগুলো সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি।

এবার ধরুন বন্ধু আপনার কাছ থেকে কিছু টাকা ধার নিল। আপনার বন্ধুর আজকেই বেশ কিছু টাকার প্রয়োজন। আপনাকে আগামীকালকে আপনার বন্ধু আপনার দেওয়া টাকা ফেরত দিবে। আপনি তাকে বললেন,

ঠিক আছে কিন্তু টাকা ফেরত দেওয়ার সময় তোমাকে অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে হবে, বা বাড়তি টাকা দিতে হবে। এটা কে রেপো রেটের মতো ভাবতে ভাবুন । রেপো রেট হলো সেই হার যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে স্বল্প মেয়াদের ঋণ দেওয়ার সময় নেই। এর বিপরীত ব্যাংকগুলো কেন্দ্র ব্যাংকের কাছে সরকারি সিকিউরিটি জমা রাখে।

এখন চলুন দেখি এ দুটির মধ্যে পার্থক্য কি। দীর্ঘমেয়াদি ঋণের জন্য হয় যেখানে সিকিউরিটি প্রয়োজন হয় না। কিন্তু রেপো রেট স্বল্পমেয়াদি ঋণের জন্য হয় এবং এক্ষেত্রে সিকিউরিটি দিতে হয়।

আসলে ব্যাংকের বৃত্তি ফেলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বেশি সুদের ঋণ দেয়। আর সাধারণ মানুষ বা কোন ব্যবসায়ীরা যখন এই ঋণ গ্রহণ করে তখন তাদেরকে সুদ বেশি দিতে হয় এবং তাদের জন্য ঋণ নেওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। অন্য দিকে রেপো রেট পৃথিবীর ও ব্যাংকগুলোর কাছে টাকা কম পাওয়া চাই এবং মেয়াদ কম পাওয়া যায় এবং সুদের হারও কম থাকে এতে করে যখন সাধারণ মানুষ বা কোন ব্যবসায়িক এডিটিং গ্রহণ করে তখন তার অর্থের প্রভাব বাজারের অর্থের প্রভাব ও কম যায়।

এখন হয়তো আপনি বুঝতে পেরেছেন দুইটির মধ্যে আসল পার্থক্য কোথায়। এবং এরপর থেকে যদি আপনি কোন এই বিষয়ে তথ্য শোনেন এবং আপনাকে কেউ কোন কিছু বলে তাহলে সহজে এ বিষয়টি আপনি বুঝতে পারবেন। আপনি যদি উপরক্ত কিছু বুঝতে না পারেন তাহলে নিম্নে সব আকারে তুলে ধরা হলো।

ভারতের ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর সাম্প্রতিক প্রবণতা সম্পর্কে আপনার জানা প্রয়োজন। যদি আপনি ভারতীয় হয়ে থাকেন। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক (RBI) সামপুর থেকে বছরগুলোতে ব্যাংক রেট এবং বিভিন্ন হারে পরিবর্তণ এনেছে। এটি মূলত অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং মুদ্রাস্রুতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কবেতে নাইন্টিন-এর পরে. RIB রেপো রেট কমিয়ে দিয়েছিল যাতে অর্থনৈতিক নতুন নগদ প্রবাহ সৃষ্টি করা যায়।

আপনি যদি বাংলাদেশী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বাংলাদেশে ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর প্রভাব সম্পর্কে জেনে রাখা প্রয়োজন। বাংলাদেশের ব্যাংকও বিভিন্ন সময়ে রেপো রেট এবং ব্যাংক রেট পরিবর্তন করছে। ২০২৪ সালের ব্যাংক রেট কমানোর মাধ্যমে রিন গ্রহণ সহজ করার চেষ্টা করা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে বাজারের লিকুইডিটি বাড়ানো হয়েছে।

ব্যাংক রেট এবং রেপো রেট উভয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ নীতি নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার। তারা দেশের অর্থনৈতিক প্রভাব মুদ্রাস্থে নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এতক্ষণ আমরা আলোচনা করলাম ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য কি সেই বিষয়ে। আপনি যদি এই ব্লগ পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য জেনে গেছেন।

এই বিষয়ে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনার মূল্যবান মতামতটি জানিয়ে দেবেন। এবং এই নিবন্ধনটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুবান্ধবদের কাছে শেয়ার করবেন। যাতে করে তারাও এই বিষয়টি জানতে পারে এবং তাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারে।

এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনি যদি প্রতিদিন পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন। কারণ আমরা প্রতিদিন এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিষয়বস্তু প্রকাশ করে থাকি যেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। অনেকেই রয়েছে যারা ব্যাংক রেট ও রেপো রেট এর পার্থক্য কি এই বিষয় জানে না আপনি যদি তাদেরকে এই ব্লগ পোস্টটি শেয়ার করে দেন তাহলে তারাও এ বিষয়টি জানতে পারবে। আমাদের সাথে এতক্ষণ থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।