বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর দেখুন এখানে

বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে আপনি হয়তো গুগলে ইতিমধ্যে অনেক জায়গায় উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন এবং কোনটাই আপনি খুঁজে পাননি সঠিকভাবে। আপনি যদি বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর খুজে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন।
বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
আপনারা যাতে করে বহিপীর নাটকের সিজনশীল প্রশ্নের উত্তর এবং প্রশ্ন সম্পর্কে জানতে পারেন এই কারণে আমরা এই আর্টিকেলটি তৈরি করেছি।

সূচিপত্র: বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর দেখুন এখানে

ইভিভিটিভি

ভূমিকা

আমরা জানি হয়তো আপনি অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে। কিন্তু হয়তো আপনি কোথাও কোথাও শুধু প্রশ্ন পেয়েছেন কিন্তু উত্তর খুঁজে পাননি। আবার এমনও হতে পারে যে আপনি উত্তর পেয়েছেন ঠিকই কিন্তু আসলে প্রশ্নটা কি সেটাই এখনো ভালোভাবে বুঝতে পারেননি। আসল কথায় আপনি এখন সঠিকভাবে এবং ভালোভাবে বুঝিয়ে কোন উত্তর খুঁজে পাননি বহিপীর নাটকের জন্য।

সমস্যা নিয়ে আপনাদের কথা চিন্তা করে আজকের আমরা এই আর্টিকেলটি তৈরি করেছি। বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিজে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি নিচ থেকে দেখে নিতে পারেন। এবং আপনি আপনার ক্লাসের পড়ার জন্য অথবা যেকোনো পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন।

বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

নিচে বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তরের উদ্দীপক সহকারে প্রশ্ন সহকারে এবং উত্তর সহকারে সকল কিছু দেওয়া হল। যাতে করে আপনি বিষয়টি সুন্দরভাবে বুঝতে পারেন প্রশ্নগুলি ভালোভাবে বুঝতে পারেন এবং উত্তরগুলো ভালোভাবে বুঝতে পারেন। প্রথমে আমরা প্রশ্ন দিব এরপর প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবো যাতে করে আপনি বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে পারেন এবং ভালো হবে পড়তে পারেন।

প্রশ্ন ১ | নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও

আজাদের বাবা নামকরা পীর ছিলেন। কিন্তু আজাদ লেখাপড়া শিখছেন। শহরে চাকরি করেন। দীর্ঘদিন পর গ্রামে বেড়াতে আসছেন। গ্রামের মুরুব্বী তার কাছে এসে তাকে সালাম করতে যায়। আজাদ সাহেব নিজেই তাকে সালাম করেন, কিন্তু মুরুব্বি এই ঘটনায় নিজেকে পাপী মনে করেন। আরেকজন তার কাছে পানি পড়া নিতে আসে। তাকে আজাদ সাহেব বোঝানোর চেষ্টা করেন।

ক. বহিপীর নাটকের প্রথম সংলাপটি কার?
খ. বিয়ে হলো তগদিরের কথা - এ কথাটি বুঝিয়ে বল?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত গ্রামের মানুষ গুলোর কার্যক্রমে ‘বহিপীর’ নাটকের প্রতিফলিত সমাজের কোন            চরিত্রকে ইঙ্গিত করে তা তুলে ধরো।
ঘ. উদ্দীপকে আজাদ চরিত্রটি ‘বহিপীর’ নাটকের মতো ধর্মব্যবসায়ী নয় - মন্তব্যটি বিচার করো।

১ নং প্রশ্নের উত্তর


(ক) উত্তর : ’বহিপীর’ নাটকের প্রথম সংলাপটি হাশেমের।

(খ) উত্তর : বিয়ে হল তাগদিরের কথা- এ কথাটি দ্বারা দাম্পত্য জীবনের অনিশ্চিত সুখের কথা কে বোঝানো হয়েছে। পৃথিবীতে মানুষের চেয়ে বিচিত্রের আর কিছু নেই। বহুদিন পর্যবেক্ষণের পরেও একজন মানুষের গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে বোঝা যায় না। মানুষ দাম্পত্য সুখ কামনা করে। কিন্তু বিয়ে করলেই যে সুখী হবে, এটার নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না। ভাগ্য থাকলে সুখ আসবে আর ভাগ্য খারাপ হলে তো আসবে না। তাই বলা হয়েছে- তাই বলা হয়েছে বিয়ে হলো তাগদিরের কথা।

(গ) উত্তর : পীরের প্রতি অন্ধভক্ত দেখা যায় ‘বহিপীর’ নাটকে এবং সে চিত্রই ফুটে উঠেছে উদ্দীপকের সমাজব্যবস্থায়

’পীর’ সমাজে অত্যন্ত সম্মানী মানুষ। কারণ সমাজের মানুষের মতো পীর খোদার প্রিয় বান্দা। পীর অনেক ক্ষমতা রাখেন, ক্ষমতার কারণেই খোদার সাথে তার সম্পর্ক সাবলীল এবং মানুষ ওই পীরের ক্ষমতার মাধ্যমে খোদার অনুগ্রহ পেতে চায়।


উদ্দীপকে দেখা যায়, আজাদের বাবা নামকরা পীর ছিলেন। মানুষ তাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করতো ও ভক্তি প্রদর্শন করত। আজাদের লেখাপড়া শিখেছেন। শহর থেকে অনেকদিন পর গ্রামে গিয়েছেন। আজাদের বাবার প্রতি মানুষের ভক্তির মাত্রা এতই বেশি ছিল যে, সে ভক্তির কারণে আজাদ কেউ বিরম্বনার শিকার হতে হয়। মুরুব্বিরা তাকে সালাম করতে আসেন। পানি পড়া নিতে আসেন। অথচ আজাদ পীর নয়, সাধারণ শিক্ষিত মানুষ। ‘বহিপীর’ নাটকেও এ সমাজ ব্যবস্থার অনুরূপ চিত্র পরিলক্ষিত হয়।

বহিপীরকে সাধারণ মানুষ হিসাবে গণ্য করে না তাদের কাছে তিনি অতিমানব। এ কারণেই সারা বছর তাকে মানুষের অতিথ্য গ্রহণ করতে হয়। না চাইতেই পীর অনেক টাকা পান। এমনকি বৃদ্ধ পীরের কাছে কিশোরী কন্যাকে বিয়ে দিতেও কেউ ইতস্তবোধ করে না। পীরের প্রতি যে অন্ধভক্তি তা উদ্দীপক এবং ‘বহিপীর’ নাটক উভয়ই সমাজ ব্যবস্থাতেই সমান বলে মনে হয়।

(ঘ) উত্তর : ধর্মকে পুঁজি করে মানুষের দুর্বলতা সুযোগ নিতে দেখা যায় ‘বহিপীর’নাটকের বহিপীর কে। কিন্তু উদ্দীপকে আজাদ মানুষের সেই দুর্বলতাকে ব্যবহার করেন না।

ধর্ম মানুষের কাছে অত্যন্ত পবিত্র বিষয় হিসেবে বিবেচিত। কারণ ধর্মের মাধ্যমে মানুষ আত্মিক শক্তি লাভ করে। ফলে যারা ধর্ম সংশ্লিষ্ট মানুষ তাদের প্রতিও এক ধরনের দৃঢ় বিশ্বাস থাকে। কিন্তু কিছু অসাধু মানুষ আছে, যারা এটাকে সুযোগ হিসেবে কাজে লাগিয়ে স্বার্থ হাসিল করে। মানুষের সাথে প্রতারণা করে। এরা ঘৃণ্য মানুষ এবং ধর্ম ব্যবসায়ী। কারণ ধর্মব্যবসায় করেই এরা স্বার্থ উদ্ধার করে।

উদ্দীপকে দেখা যায়, আজাদের বাবা অনেক নামকরা পীর ছিলেন। কিন্তু আজাদ আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। শহরে চাকরি করেন। অনেকদিন তাদের এ ভক্তি স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারেননি। তাই তিনি মানুষকে বুঝাতে চেষ্টা করলেন যে, তার বাবা পীর হলেও তিনি কিন্তু পীর নন। ‘বহিপীর’নাটকেও দেখা যায়, বহিপীরের প্রতি মানুষের অনেক শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে। ফলে সারা বছরই তাকে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেতে হয়। তিনি মুখ ফুটে বললেই মানুষ অনেক টাকা বের করে দিতে প্রস্তুত। এমনকি ভক্তির কারণে বৃদ্ধ পীরের কাছে কিশোরীর মেয়েকে বিয়ে দিতেও আপত্তি করে না।

’বহিপীর’ নাটকের অত্যন্ত সুযোগসন্ধানী চরিত্রের মানুষ হিসেবে পাওয়া যায়, যার বৈষয়িক জ্ঞান অত্যন্ত জোরালো। কারণ যদি সত্যিই তিনি ধর্মের অনুগামী হতেন, তবে কিশোরী মেয়েকে বৃদ্ধ বয়সে বিয়ে করার চিন্তা করতেন না। আর তিনি যদি পীর না হতেন তাহলে তাহেরা কেউ তার কাছে বিয়ে দেওয়া হতো না। অর্থাৎ পীর এবং এর সুযোগ কাজে লাগিয়েই তাহেরাকে বিয়ে করেছেন। যা তার ধর্মব্যবসায়কে নিশ্চিত করে। উদ্দীপকেও আজাদের প্রতি ও মানুষের অন্ধভক্তি আছে। ইচ্ছা করলেই আজাদ এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেক কিছু করতে পারেন। কিন্তু তিনি ধর্মব্যবসায়ী নন। তাই মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করেন।

২ নং বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

২ নং বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
আপনি হয়তো জানেন বাংলা গাইডে ’বহিপীরের’ বেশ কয়েকটি প্রশ্ন রয়েছে। তাই আমারা ২ নং বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর তুলে ধরছি যাতে করে আপনি সকল প্রশ্নর উত্তর জেনে উত্তর দিতে পারেন। বহিপীর এর নাটকের ২ নং প্রশ্ন নিচে দেওয়া হলো।

২ নং | নিচেরর উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও

মনজুর সাহেবের ভগ্নিপতি মারা যাওয়ার পর ভগ্নি মাজেদাকে নিয়ে এসে মানুষ করে। টাকা বাঁচানোর জন্য মাজেদাকে ব্যবসায়ীর দিতীয় স্ত্রী হিসেবে বিয়ে দেওয়ার সিধান্ত নেয়। মনজুর সাহেবের স্ত্রী এর প্রতিবাদ করে এবং তা হতে দেয়নি।

ক. সূর্যস্ত আইন কত সালে প্রণীত হয়?
খ. জমিদার হাতেম আলির মনে শান্তি নেই কেন?
গ. উদ্দীপকের মনজুর সাহেবেরর সাথে ‘বহিপীর’ নাটকের হাতেম আলি চরিত্রের বৈসাদৃশ্য তুলে ধর।
ঘ. মাতৃসুলভ সহানুভূতি থাকলেও উদ্দীপকের মনজুর সাহেবের স্ত্রী চরিত্রটি পুরোপুরি ‘বহিপীর’ নাটকের খোদেজা চরিত্র নয় - মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।

২ নং প্রশ্নের উত্তর


(ক) উত্তর: সূর্য়াস্ত আইন প্রণীত হয় ১৭৯৩ সালে।

(খ) উত্তর: জমিদার হাতেম আলি মনে শান্তি না থাকার কারণ হলো- তার জমিদারি সূর্যাস্ত আইনে নিলামে উঠেছে।

হাতেম আলি জমিদার কিন্তু অনেক ঋণ জমে যাওয়ায় তার জমিদারি হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম হয়েছে। মূলত জমিদারকে জমিদারি খাজনা দিতে হয়ে। নির্দিষ্ট পরিমাণ খজনা না দিতে পারলে জমিদারি অন্যের কাছে হস্তান্তর করত উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।। হাতেম আলি সারাজীবন জমিদার ছিলেন। শেষ বয়সে এসে জমিদারি হারাবে এটা তিনি মানতে পারেননি। আবার জমিদারি বাঁচাতে যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন, তাও তিনি জোগাড় করতে পারছেন না। এসব কারণেই হাতেম আলির মন খারাপ।

(গ) উত্তর: ‘বহিপীর’ নাটকে হাতেম আলি একজন আদর্শ মানুষ। কারণ তিনি টাকার জন্য তাহেরাকে পীরের হাতে তুলে দিতে রারি হননি, যা উদ্দীপকের মনজুর সাহেবের চরিত্রের।


বৈষয়িক সুবিধার জন্য মানুষ কখনো কখনো অন্যের মৈৗলিক অধিকারকে ক্ষুণ করে। এটা অমানবিকতার ও অন্যায়। আর যারা মানবতার ধর্ম লালন করে, তারা নিজের সুবিধার জন্য অন্যকে নিয়ে কোন অন্যায় পরিকল্পনা করে না বরং নিজের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে অন্যের স্বার্থকে রক্ষা করে। উদ্দীপকের মনজুর সাহেব একজন সার্থবাদি মানুষ। তাই টাকা বাঁচানোর জন্য সে তার ভাগ্নিকে এক ব্যবসায়ীর দ্বিীতিয় স্ত্রী হিসেবে বিয়ে দেওয়ার চিন্তা করে। মনজুর সাহেবের বিপরীত চরিত্রের হলো ‘ বহিপীর’ নাটকের হাতেম আলি। শহরে যাওয়ার পথে হাতেম আলির স্ত্রী খোদার বিপদাপন্ন তাহেরাকে বজরায় তোলেন।

পীরও হাতেম আলির বজরায় উঠে আত্মরক্ষা করেন এবং বুঝতে পারেন তার স্ত্রী তাহেরা বজরাতে রয়েছে। তাহেরা পীরের সংসার করতে রাজি নয় বলে পীরের সাথে না যাওয়ার কথা জানিয়ে দেয়। পির অনেক চেষ্টা করেন এবং অবশেষে হাতেম আলীকে টাকার রোগে পীরের স্ত্রী হিসেবে তাহেরাকে ধরে রাখার কোন চেষ্টা করে না হাতেম আলী। কিন্তু টাকার বিনিময়ে তাহেরা কে পিঠের হাতে তুলে দিতে রাজি হয় না। সুতরাং দেখা যায় যে, মঞ্জুর সাহেবের সাথে ‘বহিপীর’ নাটকের হাতে মালি চরিত্রের বই সাদৃশ্য বিদ্যমান।

(ঘ) উত্তর : ‘বহিপীর নাটকের খোদেজার মাধ্যে মাতৃসুলভ আচারণ থাকলেও তা কুসংস্কারাচ্ছন্ন। কিন্তু উদ্দীপকের মঞ্জুর সাহেবের স্ত্রী মধ্যে কোনো কুসংস্কার নেই, বরং তিনি আর্দর্শ মায়ের পরিচয় দিয়েছেন।

কুসংস্কার মানুষের জন্য অনেক বড় অভিশাপ। মানুষ কুসংস্কার বিশ্বাস করে। অনেক সময় সত্যকেব বাদ দিয়ে অন্যায়কে গ্রহন করে। ফলে অনেক ক্ষতি হয় এবং কখনো কখনো বিপদ ও হয়। মূলত যারা কম জ্ঞানী, তারাই কুসংস্কারের বিশ্বাস করে। আর যাদের চিন্তার ক্ষমতা আছে। বোধের স্ফুরণ আছে, তারা কুসংস্কার বিশ্বাস করে না।

উদ্দীপকে মনজুর সাহেবের স্ত্রীর চরিত্রে মতৃসুলভ আচরণ প্রকাশ পেয়েছে। মজেদাকে তার মামা মনজুর সাহেব বিয়ে দেওয়ার চিন্তা করে। কিন্তু বিয়েতে টাকা খরচ হবে, এটা ভেবে এক ব্যবসায়ীর দ্বীতিয় স্ত্রী হিসেবে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। এতে জোর প্রতিবাদ করেন তাঁর স্ত্রী। তিনি বুঝতে পারেন যে মাজেদার চরিত্রের মধ্যে মাতৃসুলভ আচরণ খুঁজে পাই। তাহেরা বিপদে পড়ায় ভোদেজা তাহেরাকে বজরায় তলে নেয়। যত্ন করে, মাথার চুল আঁচড়ে দেয়। মেয়ের মতো ব্যববহার করে তাহেরার সাথে।


’বহিপীর’ নাটকের খোদেজা চরিত্রটি অত্যন্ত কুসংস্কারাচ্ছন্ন। করণ তাহেরাকে সে মাতৃস্নেহ নিয়েই আশ্রয় দিয়েছিল। কিন্তু যখন বুঝলাম যে, তাহেরা অবাধ্য স্ত্রী, তখনই তার মাতৃস্নেহ ‍উঠে যায়। বৃদ্ধ পীরের সাথে কিশোরী তাহেরার দাম্পত্য জীবন কেমন বেমানান আর অন্যায় হবে সেটা বিবেচনা না করেই সে তাহেরাকে পীরের হাতে তুলে দিতে চায়। এ অন্যায়কে হাশেম রোধ করতে হেলে খোদেজা পীরের অভিশাপের ভয় দেখায়। পীরের কাছ থেকে টাকা নিয়ে জমিদারি রক্ষা করতে চায়।

লেখকের মন্তব্য

উপরে আমার বহিপীর নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর তুলে ধরেছি আরো বেশ কয়েকটি প্রশ্ন ও উত্তর রয়েছে বহিপীর নাটকের। আপনি যদি আরো চান তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিয়ে পারেন। তাহলে আমারা পরবর্তী প্রশ্ন ও উত্তর দিতে পারবো। তবে এই বিষয়ে যেকোন মন্তব্য থাকলে অবশ্যয় জানিয়ে দিবেন। আপনি যদি অন্য কোন বিষয়ে প্রশ্ন বা বহুনির্বচনি নিতে চান তহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আর্টিকেলটি সকল প্রশ্ন এবং উত্তর বাই থেকে সংগ্রহ করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url